প্রথমে ব্যাট হাতে লিটন দাসের নৈপুণ্যে চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করানো। এরপর বল হাতে নাসুম আহমেদের আগুন ঝড়া বোলিং। সঙ্গে সাকিব আল হাসান, শরিফুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে সফরকারী
ম্যাচটাকে দুইভাবে বিবেচনা করা যায়। এক, বাংলাদেশকে কোনো ধরনের সুযোগ দেওয়া যাবে না, সেই প্রতিজ্ঞা করে মাঠে নেমেছে আফগানিস্তান। দুই, বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে বুঝা যাচ্ছে, তাদের মধ্যে জেতার
এইতো কয়েকমাস আগেও ম্যাচ জেতার জন্য সিনিয়র ক্রিকেটারদের ওপর নির্ভর করতে হতো। দলের তরুণ ক্রিকেটাররা কোনোভাবেই নিজেদের নির্ভরযোগ্য করে তুলতে পারছিল না। অবশেষে সেই ধারণা বদলাতে শুরু করেছে। গত জানুয়ারিতে
তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে টানা দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছে টাইগাররা। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচেও শুক্রবার জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানে বিপক্ষে এ সিরিজ
চলতি মাসের শুরুতে বাংলাদেশে এসেছেন জাতীয় দলের সাবেক হেড কোচ জেমি সিডন্স। যার নতুন পদবি বাংলাদেশ জাতীয় দলের ব্যাটিং পরামর্শক। অবশ্য এই দায়িত্বে তিনি কাজ শুরু করেছেন মাত্র তিনদিন ধরে।
দ্বিতীয় ইনিংসের ১৭তম ওভার পর্যন্ত মনে হচ্ছিল ম্যাচটি জিততে যাচ্ছে ফরচুন বরিশাল। কিন্তু ১৮তম ওভার করতে এসে পুরো ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিলেন সুনীল নারাইন। এর পরের দুই ওভারে মুস্তাফিজুর রহমান
বিপিএলে টানা ৫ ম্যাচে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হওয়ার রেকর্ড গড়ছেন সাকিব আল হাসান; কিন্তু আইপিএলের ফ্রাঞ্চাইজিদের কাছে তার এই পারফরম্যান্স কোনো মূল্যই তৈরি করতে পারেনি। দ্বিতীয়বার নাম ওঠার পরও
বিপিএলে বাঁচা-মরার ম্যাচে কুমিল্লাকে ৯ উইকেটে হারিয়ে প্লে-অফের টিকিট পেয়েছে খুলনা টাইগার্স। খুলনার জয় আর কুমিল্লার হারে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হলো মিনিস্টার ঢাকার। শনিবার মিরপুর শের ই বাংলা ক্রিকেট
ম্যাচটি ছিল অতি গুরুত্বপূর্ণ। বলতে গেলে বাঁচা-মরার লড়াই। অস্তিত্ব টিকে রাখার লড়াই। বিপিএলের অষ্টম আসরে ছিল না কোনো আইকন ক্রিকেটার। অতীতের মতো আইকন ক্রিকেটারের রেওয়াজ থাকলে এবার তিন আইকন ক্রিকেটারকেই
ভারতীয় জাতীয় ক্রিকেট দলে জায়গা করে নেওয়া যেকোনও তরুণ ক্রিকেটারের পক্ষে খুবই কঠিন, তা প্রত্যেকেই জানেন। ১৩০ কোটি জনসংখ্যার দেশ থেকে এবং বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল দেশের জাতীয় দলে খেলা সহজ