আম্পানের ক্ষত সারতে না সারতেই এবার সাগরে সৃষ্টি হচ্ছে আরও একটি ঘূর্ণিঝড়৷ তার নাম ‘নিসর্গ’৷ নামটি বাংলাদেশের দেওয়া। ঝড়টি আসছে ৩ জুন গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে৷ রোববার
নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার সোনাদিয়া ইউনিয়নে কালবৈশাখী ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ে চারটি গ্রামের অন্তত শতাধিক কাচা ঘর-বাড়ী বিধ্বস্ত হয়েছে। এসময় বজ্রপাতে শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। বুধবার (২৮ মে)
আগামী ৫ দিন সারা দেশে বজ্রসহ ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের কারণে বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের এই সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানানো হয়েছে। আবহাওয়া অফিস
মহামারী করোনাভাইরাসের মধ্যে তাণ্ডব চালিয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় আম্পানের রেশ কাটতে না কাটতেই আবারো কালবৈশাখী ঝড়ের শঙ্কা প্রকাশ করেছে আবহাওয়া অধিদফতর। মঙ্গলবার (২৬ মে) ভোরে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের পূর্বাভাসে এ তথ্য
অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিম উপকূলে আঘাত হানতে শুরু করেছে শক্তিশালী সাইক্লোন মাঙ্গা। ইতোমধ্যেই এর প্রভাবে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে উপকূলীয় এলাকার অন্তত ১৮ হাজার বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। অস্ট্রেলিয়ান গণমাধ্যম জানিয়েছে, পার্থ মেট্রোপলিটন এলাকার
করোনা ভাইরাসের মধ্যেই আগামী জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে আসছে আরেকটি সাইক্লোন। এর সম্ভাব্য নাম ‘নিসর্গ’ (বাংলাদেশের দেয়া নাম)। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ গবেষক
সুপার সাইক্লোন আম্পানের রেশ এখনো কাটেনি। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আকাশ এখনো মেঘলা। এ মেঘলা আকাশ আরও দুদিন অব্যাহত থাকতে পারে। আগামী দুদিনের যেকোনো একদিন ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে। তাই ঈদের
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ক্রমেই বাড়ছে সমুদ্র উপরিভাগের তাপমাত্রা। এতে দুর্যোগের সংখ্যা ও মাত্রা বাড়ায় বার বার ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে বাংলাদেশকে। পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৭১ সাল থেকে এ বছরের আম্পান পর্যন্ত
আগামী সোমবার দেশে ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে। করোনাকালের এই ঈদে খোলা জায়গায় জামাতের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। তবে এবার ঈদের দিনটি ভেস্তে দিতে পারে বৃষ্টি, এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার
শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় আম্পান আঘাত হেনেছে কলকাতায়। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আম্পানের ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। ঘণ্টা চারেক ধরে চলবে এই প্রক্রিয়া। ঘণ্টায় ১৪০ থেকে ১৫০ কিমি বেগে ঝড় বইছে