তাপমাত্রা প্রায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি উঠেছে। আভাস রয়েছে আরও বাড়ার। শনিবার সন্ধ্যায় এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির জানিয়েছেন, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ ও
পশ্চিমা লঘুচাপের প্রভাবে রাজধানীসহ সারাদেশে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বেড়েছে। আগামী তিনদিন বৃষ্টির প্রবণতা থাকতে পারে। এই তিনদিনের শেষভাগে বৃষ্টির এমন প্রবণতা কেটে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা
দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলজুড়েই এখন বইছে শৈত্যপ্রবাহ। তবে আপাতত আর শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি ও শৈত্যপ্রবাহ বিস্তৃত হওয়ার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, আগামী দু-তিনদিনের মধ্যে শৈত্যপ্রবাহ কেটে যেতে পারে।
প্রায় এক সপ্তাহ ধরে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কেটেছে। এখন দেখা দিয়েছে তাপমাত্রা কমার প্রবণতা। এক্ষেত্রে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে। আর এটা স্থায়ী হলে বা বিরাট এলাকা
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও সামান্য কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া পঞ্চগড় ও কুড়িগ্রামে শৈত্যপ্রবাহ চলমান থাকতে পারে কিংবা বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। শুক্রবার (৩১ ডিসেম্বর) দেশের সর্বনিম্ন
সপ্তাহের শেষ দিকে সারাদেশে বাড়তে পারে তাপমাত্রা। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এমনটি জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের
ঈদুল ফিতরের দিন ঢাকাসহ সারাদেশে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সারা দেশে আজ শনিবার দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ে দেশে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত শুরু হতে পারে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
বাড়তে শুরু করেছে দেশের তাপমাত্রা। এরই মধ্যে গত ২৬ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা দেখল রাজধানীবাসি। সোমবার ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া রাজশাহীতে ৪১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উঠেছিল।
বেশ কয়েকদিন তীব্র গরমের পর আজ হঠাৎ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। আজ সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) দেশের ১১টি অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে। সেসব অঞ্চলের নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা