সবার মতে ১৮ বছর বয়সেই নারী শারীরিক পূর্ণতা পায়। সেই কারণেই ১৮ বছরের পর মহিলাদের বিয়ের আদর্শ সময়। এমনটাই সাধারণত বলা হয়ে থাকে। কিন্তু যৌন চাহিদার দিক থেকে দেখতে লেগে বিষয়টা একেবারেই তা নয়। ১৮ বছরের পর থেকে মহিলাদের যৌন উত্তেজনা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই ঘটনা। ১৪ থেকে ১৬ বছর বয়সেই মেয়েদের যৌন উত্তেজনা ও চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে।
সাধারণত মহিলাদের যৌন চাহিদা পুরুষদের থেকে অনেকটাই কম। সেই চাহিদার মেয়াদও কম। টিনেজেই মেয়েরা যৌন মিলনের জন্য সবচেয়ে বেশি উন্মাদ হয়ে ওঠে। একটি সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, নবম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীদের মধ্যে সঙ্গমের ইচ্ছা সবচেয়ে বেশি।
১৮ থেকে ৩০ বছরের মহিলাদের মধ্যে যৌন চাহিদা থাকলেও তা টিনেজারদের তুলনায় অনেকটাই কম। এই বয়সের মহিলারা মিলনের থেকে বেশি ভালবাসায় বিশ্বাসী। প্রেমিক বা স্বামী জন্য তারা রোম্যান্টিক হতে পছন্দ করেন। তাই যৌন মিলন ছাড়াও বেশ কয়েকদিন অনায়াসে কাটিয়ে দিতে পারেন।
১৪-১৫ বছর বয়স থেকেই মেয়েদের শারীরিক পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে। জন্ম নেয় যৌন উত্তেজনা। কিশোর বয়সে নানা কারণে অনেকেই মিলন ঘটাতে পারে না। কিন্তু ওই সময়ই জীবনের এই নতুন সাধ পেতে টিনেজারদের শরীরের ভিতরটা ছটপট করে। শরীর ও মন তোলপাড় করায়
অর্গ্যাজমও হয়। বিদেশে এই বয়সে কোনও মেয়ে ভার্জিন হলে, তাকে নিয়ে রীতিমতো ঠাট্টা করা হয়। বর্তমানে এদেশের শহরাঞ্চলেও টিনেজারদের মধ্যে সেক্স করার সংখ্যা বেড়েছে। সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, নিরাপদ মিলনের জন্য অবশ্যই কন্ডোম ব্যবহার করা উচিৎ।