করোনায় যখন কোন সুবিধা করতে পারছে না বিশ্বের বিজ্ঞানীরা তখন করোনার চিকিৎসা নিয়ে হাজির হলেন যোগগুরু বাবা রামদেব। এর আগে গোমূত্র পান করে অসুস্থ হওয়া এই যোগগুরু করোনার এ সময়ে
চীনের মতে, এতে প্রায় তাদের ৪ হাজার লোক মারা গেছে। তবে এখন যে তথ্য বেরিয়ে এসেছে তা অত্যন্ত ভয়ানক। চীন সম্পর্কে বলা হচ্ছে যে চীন সঠিক পরিসংখ্যান দিচ্ছে না, চীন
ভারত যেন পড়েছে মহা চাপে। একের পর এক প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো তাদের চেপে ধরছে। ভারতের সীমান্ত সংলগ্ন আরও একটি এলাকার ওপর নিজেদের দাবি প্রতিষ্ঠা করতে তৎপর হয়ে উঠেছে নেপাল। ইতিমধ্যে তারা
ভ্যাকসিনের ট্রায়ালে সাধারণত তিনটি ধাপ থাকে। চীনে এখন পর্যন্ত পাঁচটি ভ্যাকসিন হিউম্যান ট্রায়ালের পর্যায়ে আছে। এর মধ্যে অন্তত দুটি প্রথম দুই ধাপের ট্রায়ালে ‘সফলতা’ পেয়েছে। অথচ ট্রায়াল পুরোপুরি শেষ হওয়ার
লাদাখে চীন-ভারত সংঘর্ষের পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা যেন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেও কোনো সুরাহা হয়নি। ফলে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে প্রয়োজনে অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে
মালয়েশিয়ায় করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এ বছর নতুন করে শ্রমিক আনা স্থগিত করেছে মালয়েশিয়া সরকার। গতকাল সোমবার দেশটির মানব সম্পদমন্ত্রী দাতুক সেরি এম সারাভানান গণমাধ্যমকে এ
ভারত-চীন উত্তেজনার মধ্যে বাংলাদেশকে দেয়া চীনের শুল্কমুক্ত সুবিধাকে ‘খয়রাতি’ শব্দ ব্যবহার করে সংবাদ প্রকাশের পর ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো যে সমালোচনার মুখে পড়েছিল; সেই ঘটনায় নিজেদের ভুল স্বীকার করে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছে
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) এখনো পর্যন্ত কোনো সফল ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি। তাই রোগীদের শরীরে অ্যান্টিবডিই এখন বেঁচে থাকার ভরসা। তবে নতুন গবেষণা বলছে, কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠা রোগীদের শরীরে অ্যান্টিবডির মাত্রা
প্রাণঘাতী মহামারি করোনার কেন্দ্র হয়ে উঠেছে দক্ষিণ আমেরিকার কয়েকটি দেশ ও প্রতিবেশী দেশ ভারত। শুক্রবার (১৯ জুন) জেনেভার সদর দফতর থেকে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাপরিচালক
গত ১৫ জুন লাদাখে ভারত-চীন সীমান্তে এক সংঘ’র্ষে চীনা সেনাদের হাতে ভারতের ২০ জন সৈন্য নি’হত হয়েছে। ভারতীয় সেনা সদস্যদের পি’টিয়ে হ’ত্যার রোমহর্ষক কিছু ছবি প্রকাশিত হয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য