যৌ’নাঙ্গের রঙ ফর্সা করার উপায় জানতে দেখে নিন পোস্টটি। যৌ’নাঙ্গের রঙ মুখের তুলনায় কিছুটা কালো মনে হলেও সেটা নিয়ে চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই।
প্রশ্নঃ আমার শ’রীরের রং হলো র্ফসা। হাত হয়তো মুখের চাইতে কম র্ফসা, আর অন্যান্য অংশগুলোও র্ফসা। যা দেখতে ভালই লাগে। এতকিছুর মাঝে শুধু আমার গো’পন অঙ্গের স্থানটা অনেকটা কালো। এই কালো স্থানটা কি শ’রীরের অন্যান্য অংশের মত সুন্দর করতে পারবো। যা হয়তো বা আমার মনের মানুষের ভাল লাগবে?
পৃথিবীর অধিকাংশ নর-না’রীর যৌ’নাঙ্গ ও তার নিকটবর্তী অঞ্চলের রঙ শ’রীরের বাকি অংশের তুলনায় খানিকটা গাঢ় হয়। এটা একটা স্বাভাবিক প্রাকৃতিক ঘ’টনা। তাই তোমার যৌ’নাঙ্গের রঙ মুখের তুলনায় কিছুটা
কালো মনে হলেও সেটা নিয়ে চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই। নিজের যৌ’নাঙ্গের রঙ নিয়ে একদম লজ্জাবোধ করবে না। তোমার সত্যিকারের মনের মানুষ কখওনই তোমার যৌ’নাঙ্গের রঙ দেখে তোমার সঙ্গ ত্যাগ করবে না।
আর যদি সে সত্যিই তোমার যৌ’নাঙ্গের রঙ দেখে ক’ষ্ট পায় তবে তৎক্ষণাৎ সেই মনের মানুষের সঙ্গ তোমার ত্যাগ করা উচিৎ। মনে রেখ তোমার মনের মানুষর গায়ের রঙ ফর্সা হলেও তার যৌ’নাঙ্গের রঙ গাঢ় হবার সম্ভাবনাই বেশি। তাই মনে হয় না সে তোমার রঙ নিয়ে কিছু মনে করবে।
বিভিন্ন পর্নোগ্রাফী মুভিতে খুব ফর্সা চকচকে যৌ’নাঙ্গযুক্ত নর-না’রীর ছবি দেখানো হয়। ওইগুলোর অধিকাংশই কিন্তু মেক-আপের ফসল। কাজেই ওইসব দেখে যৌ’নাঙ্গের রঙ ফর্সা করতে বেশি আ’গ্রহান্বিত হওয়া একেবারেই অনুচিৎ।
তবে যৌ’নাঙ্গ ও তার নিকটবর্তী অঞ্চল নি’য়মিত পরিষ্কার করলে এমনিতেই যৌ’নাঙ্গ দেখতে ভাল লাগবে (তোমার ভাল না লাগলেও বিশ্বাস কর তোমার মনের মানুষের অবশ্যই ভাল লাগবে)।
তবে ওখানের লোম খুব বেশি কামালে (shaving) কিন্তু ত্বক ক্ষ’তিগ্রস্ত হতে পারে। সব থেকে ভাল হচ্ছে ট্রিমিং করা। যৌ’নাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য সাবান ব্যবহার করা ঠিক নয়। শুধু জল দিয়ে, বা হালকা গরম জল দিয়ে যৌ’নাঙ্গ পরিষ্কার করাই সব থেকে ভাল উপায়। প্রয়োজন হলে জলে অল্প লবন মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে।
যদি খুবই ইচ্ছে করে তবে মাইল্ড সাবান যার pH মান 7 এর কাছাকাছি, ব্যবহার করতে পার। লিঙ্গের অগ্রভাগ (লিঙ্গমুন্ড), মূত্রছিদ্র, যো’নি পথ, যো’নিদ্বার এবং পায়ু – এইসব অঞ্চলের
মিউকাস পর্দা সাবান ব্যবহারের ফলে ড্রাই হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এমন হতে থাকলে নানান সমস্যা যেমন চুলকানি, যন্ত্রনা, জী’বাণু সং’ক্র’মণ, মলদ্বারের ত্বক ফে’টে গিয়ে র’ক্তক্ষরণ ইত্যাদি হতে পারে।
উপরন্তু ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের ভারসাম্য সাবান ব্যবহারের ফলে বিঘ্নিত হয়, যার থেকে যৌ’নাঙ্গে ব্যালানাইটিস, ক্যান্ডিডায়াসিস, ভ্যাজিনাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এজন্যেই উপরে বর্ণিত অঞ্চলে সাবান ব্যবহার না করতে বলা হয়। তবে যৌ’নাঙ্গের আশেপাশের অঞ্চলে সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে, কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন সাবান জল লিঙ্গের অগ্রভাগ, যো’নিদ্বার, যো’নি বা পায়ুতে না পৌঁছয়। আর সাবান কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবে সেটা যেন মাইল্ড সাবান হয়। আর হ্যাঁ, ওই
অঞ্চলে পারফিউম, ডিওড্র্যান্ট বা ট্যালকম পাউডার একেবারেই ব্যবহার করবে না। ফর্সা করার জন্য ত্বক কখওনই ব্লীচ (to lighten skin) করবে না। হার্বাল ক্রিম ও প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপা’চার থেকেও সাবধান।
যদি যৌ’নাঙ্গের রঙ হঠাৎ করে পরিবর্তিত হয় তবে সেটা কোন রো’গের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত যদি যৌ’নাঙ্গ দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয়, বা ওখানে চুলকানি বা এলার্জি হয়, ব্যাথা হয়, জ্বা’লা করে, পুজ বের হয় ইত্যাদি, তবে অতি অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিৎ।
সাবান দিয়ে কী যৌ’নাঙ্গ পরিষ্কার করা উচিত? যৌ’নাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য কোন সাবান না ব্যবহার করাই শ্রেয়। শুধু জল দিয়ে, বা হালকা গরম জল দিয়ে পরিষ্কার করাই সব থেকে ভাল উপায়। প্রয়োজন হলে জলে অল্প লবন মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। যদি খুবই ইচ্ছে করে তবে মাইল্ড সাবান যার pH মান 7 এর কাছাকাছি, ব্যবহার করা যেতে পারে। লিঙ্গের অগ্রভাগ
(লিঙ্গমুন্ড), মূত্রছিদ্র, যো’নি পথ, যো’নিদ্বার এবং পায়ু – এইসব অঞ্চলের মিউকাস পর্দা সাবান ব্যবহারের ফলে ড্রাই হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এমন হতে থাকলে নানান সমস্যা যেমন চুলকানি, যন্ত্রনা, জী’বাণু সং’ক্র’মণ, মলদ্বারের ত্বক ফে’টে গিয়ে র’ক্তক্ষরণ ইত্যাদি হতে পারে।
উপরন্তু ওইসব অঞ্চলে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের ভারসাম্য সাবান ব্যবহারের ফলে বিঘ্নিত হয়, যার থেকে যৌ’নাঙ্গে ব্যালানাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এইজন্যেই উপরে বর্ণিত অঞ্চলে সাবান ব্যবহার না করতে বলা হয়। তবে যৌ’নাঙ্গের আশেপাশের অঞ্চলে সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে, কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন সাবান জল লিঙ্গের অগ্রভাগ,
যো’নিদ্বার, যো’নি বা পায়ুতে না পৌঁছয়। আর সাবান কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবে সেটা যেন মাইল্ড সাবান হয়। লাক্স সাবানের pH কত সেটা যেহেতু জানিনা, তাই বলতে পারব না সেটা মাইল্ড কি না। তবে শুনেছি যে “ডাভ” সাবান pH নিউট্রাল (আমরা পরীক্ষা করে দেখিনি)। ত্বকে সাবান কম ব্যবহার করাই সব থেকে ভাল।