বিদ্যালয়ে ছাত্রের স’ঙ্গে শা’রীরিক স’স্পর্কের ব্যাপারে জানতে পেরে একজন শিক্ষিকার স’ঙ্গে তাঁর নিজে’র সন্তানরা কথা বলে না। কিশোর ছাত্রের স’ঙ্গে শা’রীরিক স’স্পর্কের বিষয়টি প্রমাণ হওয়ার পর ওই শিক্ষিকার চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচা’রক। অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়ান কাউন্টি কোর্টের বিচা’রক জর্জ জর্জিও বলেছেন, শিক্ষিকা যা ক’রেছেন, তা অপরাধ। কারণ, ভুক্তভোগীদের বয়স মাত্র ১৫ ও ১৬ বছর।
তবে ওই নারীর দা’বি, ছাত্ররাই তাঁকে প্রস্তাব দিয়েছে। সে কারণে তিনি ভেবেছেন ওই ছাত্ররা প্রাপ্তবয়স্ক। তবে তার সেই যুক্তি মানতে চাননি বিচা’রক। বিচা’রক সাফ জা’নিয়ে দিয়েছেন, আপনি ভুক্তভোগীদের চেয়ে যথেষ্ট বয়স্ক। সে কারণে আপনি সুবিধা নিয়েছেন। আমি মনে করি, আপনি তাদের এ ব্যাপারে ফাঁ’দে ফে’লে ছেন।
এ জন্য এ ঘ’টনার দায়টাও আপনারই। ছাত্রদের স’ঙ্গে শা’রীরিক স’স্পর্কে জড়ানোর ফলে পরিবারের কেউ পাশে দাঁড়ায়নি ওই শিক্ষিকার। এমনকি তাঁর দুই সন্তান তাঁর স’ঙ্গে কথাও বলে না। সূত্র : এবিসি নিউজ।
আরোও পড়ুনঃ স্টার জলসায় সিরিয়াল দেখতে গিয়ে অ’ন্তঃস’ত্ত্বা কিশোরী গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজে’লায় প্রতিবেশির বাড়িতে টেলিভিশন দে’খতে গিয়ে লালশার শি’কার হয় পঞ্চম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী। এখন সে দুই মাসের অ’ন্তঃস’ত্ত্বা। এ ঘ’টনায় মা’মলা হলে অ’ভিযুক্ত শহিদুল ইসলাম সরকারকে (২৯) গ্রে’প্তার করেছে পু’লিশ।
গ্রে’প্তারকৃত শহিদুল ইসলাম সরকার সাদুল্লাপুর উপজে’লার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের খোদাবক্স গ্রামের আব্দুল লতিফ সরকারের ছেলে। তাকে আদা’লতের মাধ্যমে কা’রাগারে পা’ঠানো হয়েছে। মা’মলার এজাহার ও পু’লিশ সূত্রে জা’না গেছে, দরি’দ্র পরিবারের সন্তান ওই স্কুলছাত্রী প্রতিবেশি শহিদুল ইসলামের বাড়িতে টিভি দে’খতে যেত।
স্টার জলসার সিরিয়াল দে’খতে দে’খতে অনেক রাত হয়ে গেলে সেই সুযোগ কাজে লা’গায় শহিদুল। বিয়ের প্রলো’ভন দেখিয়ে শহিদুল তার সর্বনাশ করে। আর সেই ঘ’টনা চা’পা রাখতে তাকে প্রা’ণে মেরে ফেলার ভ’য়ও দেখায় শহিদুল ইসলাম। কিছুদিন পরে ওই স্কুল ছাত্রী অ’ন্তঃস’ত্ত্বা হয়ে পড়লে বিষয়টি তার বাবা-মাকে জা’নায়।
সাদুল্লাপুর থা’নার ভারপ্রাপ্ত ক’র্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা জা’নান, ওই স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে রোববার (২৬ জুলাই) থা’নায় মা’মলা করেন। পরে শহিদুল ইসলাম সরকারকে গ্রে’প্তার করা হয়। এছাড়া ওই স্কুলছাত্রীর ডাক্তারি পরীক্ষায় নি’শ্চিত হওয়া গেছে সে দুই মাসের অ’ন্তঃস’ত্ত্বা।