চীনের বৃ’হত্তম করো’না ভাই’রাস বিশেষজ্ঞ দাবি করেছেন যে আগামী চার স’প্ত াহের মধ্যে পুরো বিশ্ব বদলে যাব’ে। মানে আগের মতোই হবে। করো’নার ভাই’রাসের নতুন কেস আসা কমবে। তার সাথে আরও ভবি’ষ্যদ্বাণী করে বলেছেন যে চীনে আর কোনও করো’নার ভাই’রাসের হা’মলা হবে না। এই ভবি’ষ্যদ্বাণী করেছেন ডঃ ঝং নানশান।
ডঃ ঝং করো’না ভাই’রাস স’ম্পর্কিত চীন সরকার দ্বারা মোতায়েন করা দলের প্রধানও। ৮৩ বছর বয়সী ডঃ ঝং বলেছিলেন যে চীনে করো’নার ভাই’রাস দ্বিতীয়বার আ’ক্রমণ করতে পারবে না কারণ আম’র’া পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থাটি খুব শক্তিশালীকরে তুলেছি। ডাঃ ঝং নানশান একটি টেলিভিশন সাক্ষাত্কারে এই
কথাগু’লি বলেছেন। এই সাক্ষাত্কারটি ডেইলি মেল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। ডঃ ঝং নানশেন বলেন যে করো’না ভাই’রাসের বিরু’দ্ধে লড়াইয়ের দুটি উপায় রয়েছে। প্রথমটি হ’ল, আম’র’া সংক্রমণের হারকে সর্বনিম্ন স্তরে নিয়ে যাই। তারপরে এটিকে বাড়তে বাধা দিই। এটি থেকে আম’র’া ভ্যাকসিন তৈরি করতে সময়ও পাব এবং আম’র’া এই রোগটি নির্মূল
করতে সক্ষম হব। দ্বিতীয় উপায়টি হ’ল, সংক্রমণকে বিলম্ব করা এবং নিজেদের কয়েকজন রোগীর সংখ্যা বিভিন্ন উপায়ে হ্রাস করা। বেশিরভাগ দেশ করো’নার বি’ষয়ে কঠোর পদ’ক্ষেপ নিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আমি আশাবাদী যে আগামী চার স’প্ত াহের মধ্যে নতুন নতুন করো’নার
কেস আসা বন্ধ হয়ে যাব’ে। তিনি আরও বলেন যে, বিশ্বে যে বি’ষয়টি ছড়িয়ে পড়ছে তা হ’ল চীনে এখনও লক্ষ লক্ষ সাইলেন্ট করো’নার বাহক রয়েছে। এটা মিথ্যা। আম’র’া সেই সকল রোগীদের হাসপাতা’লে ভর্তি করেছি, যাদের মধ্যে করো’নার সংক্রমণ থাকলেও কোনও লক্ষণ দেখাযায়নি। এগু’লিকে অ্যাসিম্পটমেটিক কেস বলা হয়।
চীনে অ্যাসিম্পটমেটিক ক্ষেত্রে আ’ক্রান্ত হওয়ার ঝুঁ’কি বেশি নয়। কারণ এখনও অবধি আম’র’া এর কোন প্রমাণ পাইনি। ডাঃ ঝং বলেন যেসমস্ত রোগীরা এই রোগ থেকে সেরে উঠেছেন তাদের আবার নতুন করে অ’সুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা খুব কম। তিনি বলেন যে এইভাবে কোনও মা’মলা সামনে আসলেও তাদের থেকে সংক্রমণ বাড়ার ঝুঁ’কি অ’ত্যন্ত কম থাকে। এটা বিরল। কারণ তাদের দে’হে ইতিমধ্যে অ্যান্টিবডি রয়েছে, যা ভাই’রাসের সাথে লড়াই করছে।