ঢাকা বিশ্ববিদ্যালের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) জিএস গোলাম রাব্বানী এমফিলে ভর্তিতে যে অনিয়ম করেছিলেন তার সত্যতা মিলেছে। জানা গেছে, গোলাম রাব্বানী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়েছিলেন। ২০১৩
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ- নারায়ণগঞ্জ ফলপট্রি সদর মডেল থানা এলাকায় হোটেল নিউ অথিতি নামক একটি আবাসিক হোটেলের তৃতীয় তলায় টিনসিট দিয়ে তৈরী করা রুম গুলোতে চলছে অসামাজিক কার্যকলাপ।প্রতিবেদন তৈরী করার জন্য সরেজমিন
গাইবান্ধা থেকে মাহফুজুর প্রধান লিখনঃ পলাশবাড়ী গাইবান্ধা আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ কাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করার অভিযোগ পাওয়া গেছে, সরেজমিনে ঘটনার তথ্য উদঘাটনে গেলে দেখা যায় পলাশবাড়ী হতে গাইবান্ধা আঞ্চলিক মহাসড়ক
নেত্রকোণার কলমাকান্দা উপজেলায় নাজিরপুর বাজারে ছেলে ইসহাক মিয়া’র (৫৫) মৃত্যুর খবর শুনে তার মা রাজিয়া খাতুন (৭০) মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার নাজিরপুর বাজারে এই ঘটনা ঘটেছে। নাজিরপুর ইউপি
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যার শিকার হওয়ার আগে শেষ চার ঘণ্টার নির্মম নির্যাতনের চিত্র উঠে এসেছে আদালতে আসামিদের দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে। ঘটনার দিন রাত সাড়ে ৮টা থেকে
বিশেষ আদালতে দ্রুত বিচারের আওতায় এনে বুয়েটের ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যার খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে কুষ্টিয়া জেলা সমিতি ঢাকা। মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে আবরারকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে এক
বুয়েটের ও এ বি এর দোতলায় মেকানিক্যাল ড্রয়িং কুইজ দেয়া শেষ হওয়া মাত্রই পরীক্ষার রুম থেকে তন্ময়, আরাফাত, শুভ্র জ্যোতি টিকাদারদের নেতৃত্বে ৮-১০ জন ছাত্রলীগের ছেলে শিক্ষকের সামনে থেকে তুলে
গত শনিবার ভারত সফরত বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে যে সাতটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে তা দেশ ও জনগণের
নিজের বড় সন্তানের চাঞ্চ’ল্যকর মৃ’ত্যু’র খবর শুনে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পা’সে’ ছুটে এসেছেন নি’হ’ত আবরার ফাহাদের মা-বাবা। ক্যাম্পাসে এসেই ছেলের শো’কে কাঁ’দতে দেখা যায় আবরা’রের বাবাকে।কুষ্টিয়ার নিজ বাড়ি থেকে
আবরার ফাহাদ শুধু এখন স্মৃতি। পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে তাকে। ফাহাদ বুয়েটের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের (১৭তম ব্যাচ) শিক্ষার্থী। শের-ই–বাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন। সেই রুমে