বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ পরীক্ষাগুলো অনলাইনে নেয়ার সিদ্ধান্ত দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। তবে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষার্থী যদি অনলাইনে পরীক্ষা দিতে না চায় সেক্ষেত্রে তাদেরকে চাপিয়ে দেয়া যাবে না বলে শর্ত
চলমান করোনা পরিস্থিতি উন্নতি না হলে আগামী ১ জুলাই থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা অনলাইনে নেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে
দেশের ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সময়মতো পরীক্ষা আয়োজন নিয়ে বিপাকে পরেছেন ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির সদস্যরা। নির্ধারিত সময়ে
করোনা পরস্থিতিতে গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা পেছানোর চিন্তা করছে আয়োজক কমিটি। শিগগিরই এই বিষয়ে বৈঠক করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির এক
করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগামী ২৩ মে থেকে যথাসময়েই দেশের সকল স্কুল-কলেজ খুলে দেয়া হবে। সে মোতাবেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা
করোনার (কোভিড-১৯) প্রকোপের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশের মাধ্যমিক (৬ষ্ঠ থেকে ৯ম) শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ কার্যক্রম স্থগিত থাকবে। শুক্রবার
মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে ১৩ মাস ধরে বন্ধ দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকায় শিক্ষায় অপূরণীয় ক্ষতি হচ্ছে। এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে চলছে বিস্তর গবেষণা। জানা যায়, অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার মতো
সরকার ঘোষিত সময়ে স্কুল না খোলায় ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য যে পাঠ পরিকল্পনা করা হয়েছিলো তা আর থাকছে না। এদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কবে খুলবে তা নিয়ে শঙ্কা থাকায় মাধ্যমিকের
গত বছরের মার্চ থেকে বন্ধ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সরাসরি পাঠদান বন্ধ থাকায় চরম ক্ষতির মুখে শিক্ষার্থীরা। করোনা পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ায় বাড়ছে অনিশ্চয়তা। তবে, ঈদের পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব না
করোনা পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাওয়ায় গত সোমবার (৫ এপ্রিল) থেকে এক সপ্তাহের লকডাউন দিয়েছিলো সরকার। আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে আসছে কঠোর লকডাউন। এতে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা গভীর সংকটে পড়ার আশঙ্কা দেখা