বিশ্ব জগতের সৃষ্টিকর্তা মহাবিজ্ঞানী মহান আল্লাহ। যিনি অত্যন্ত নিপুণভাবে ও কুকৌশলে আমাদের এ মহাবিশ্বকে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে সৃষ্টি করেছেন। মহাকাশের রহস্য সম্বন্ধে চিন্তা করতে গেলে বিস্ময়ে অবাক হতে হয়। আকাশের কোনো
প্রতি নামাজের পর তিন তাসবিহ পড়ার প্রতি হাদিসে বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। তিন তাসবিহ হলো—সুবহানাল্লাহ, আলহামদু লিল্লাহ ও আল্লাহু আকবার। এ ক্ষেত্রে হাদিসে পাঁচটি পদ্ধতি বর্ণিত হয়েছে। সুবিধামতো যেকোনো পদ্ধতিতে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য। মানুষ সদা সর্বদা তার সৃষ্টিকর্তার কথা স্মরণ করবে। তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করবে, কৃতজ্ঞতা জানাবে এ জন্য। অধিক পরিমাণ ইবাদত কিংবা আল্লাহর জিকিরে
সারা বিশ্বের মানুষ শান্তির খোঁজে ছুটছে। কিন্তু শান্তির দেখা মেলে না। কারণ শান্তি পাওয়ার যে শর্তগুলো আল্লাহপাক কোরআনে উল্লেখ করেছেন সেগুলো মানুষের মধ্যে অনুপস্থিত। যিনি আমার মালিক, যিনি আমাকে জীবন
আল্লাহ ইমানদারদের জান্নাতে ঠাঁই দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এজন্য আল্লাহ-প্রদত্ত জীবনবিধান ইসলামে অটল থাকতে হবে। সব নবী ও রসুল আল্লাহ-প্রদত্ত দীনের কথা প্রচার করেছেন। হজরত আদম (আ.) ছিলেন প্রথম নবী। মুহাম্মদ
ক্ষমা শব্দের অর্থ অপরাধ মার্জনা, সহিষ্ণুতা, সহনশীলতা। অন্যের অপরাধ মাফ করে দেওয়ার নাম ক্ষমা। ক্রোধ হজম করে প্রতিশোধ গ্রহণ না করাই ক্ষমা ও সহিষ্ণুতা। ব্যক্তিগত ও সামাজিক বহু ক্ষেত্রে ক্ষমা
নবী-রাসুলগণ গায়েব বা অদৃশ্যের সংবাদ জানতেন না। কোনো মানুষই তা জানে না। কিন্তু আল্লাহ নবী-রাসুলদের অনাগত দিনের বিভিন্ন বিষয়ে অবগত করেছিলেন, যা পরবর্তী সময়ে সত্য প্রমাণিত হয়েছিল। তাদের এসব ভবিষ্যদ্বাণী
ইমান আনার পর একজন মুমিন মুসলমানের সর্বপ্রথম ইবাদত হলো নামাজ। কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব হবে। আল্লাহতায়ালা কোরআনুল কারিমে ৮২ বার নামাজের কথা উল্লেখ করেছেন। নিশ্চয়ই নামাজ বেহেশতের চাবি। ইচ্ছাকৃত
পাপ মানুষের জীবনকে কলুষিত করে। ইস্তিগফার মানুষকে সেই কলুষতা থেকে মুক্তি দান করে। মানবজীবনকে করে নির্মল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে মানুষকে তাওবা ও ইস্তিগফারের প্রতি নানাভাবে উৎসাহিত করা হয়েছে। মহান
পরিবারের মূল ভিত্তি হলো বিয়ে। বিয়ের মাধ্যমেই গড়ে ওঠে একটি পরিবার। স্বামী-স্ত্রী, সন্তান-সন্ততি, পিতা-মাতা সবাইকে নিয়ে পরিবার। এদের নিয়েই তৈরি করতে হয় সভ্যতার মূল ভিত্তি। সে জন্যই ইসলাম ধর্মে বিয়ে