ঘটনাটি আমার ছাত্রজীবনের। ছোট থেকেই অভ্যাস ছিল ঝামেলা এড়িয়ে চলা। এখনো আমি চেষ্টা করি পারতপক্ষে ঝামেলায় না জড়াতে। আমার দুই বন্ধু ছিল তুখোড় তর্কবাজ। কথায় কথায় তারা তর্ক জুড়ে দিত।
কিছু আমল এমন আছে, যেগুলো করতে খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় না, অনেক জ্ঞানের অধিকারীও হতে হয় না। কিন্তু এগুলোর ফজিলত অনেক বেশি। এগুলো বান্দার আমলনামাকে ভারী করে। যেমন—রাসুল (সা.)
রসুল (সা.) সর্বকালের সব মানুষের জন্য আদর্শ। কেমন ছিলেন আল্লাহর রসুল? ইমাম হোসাইন (রা.) একদিন আলী (রা.)-এর কাছে রসুল (সা.)-এর চরিত্র সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘তিনি হাসিমুখ, নম্র স্বভাব
বাবা-মার প্রতি সন্তানকে যেমন জীবদ্দশায় যত্ন নিতে হবে, তেমন তাদের মৃত্যুর পরও সদাচরণের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। এটি ইসলামের অপরিহার্য বিধান। বনু সালিমা গোত্রের এক ব্যক্তি রসুল (সা.)-কে এসে জিজ্ঞেস
পার্থিব জীবনে বিপদ-আপদ মানুষের নিত্য সঙ্গী। এর মাধ্যমে আল্লাহ মুমিন বান্দাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করেন। তবে আল্লাহ মুমিনদের দুঃখ-কষ্ট লাঘব করার কিছু উপায়ও বর্ণনা করেছেন। বিশেষত আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস
কৃষি, ব্যবসা, শিল্প-কারখানা ও চাকরিবাকরি সব কিছুতেই সম্পদ উপার্জন উদ্দেশ্য হয়ে থাকে। তবে সম্পদ অর্জনও মৌলিক উদ্দেশ্য নয়; বরং মৌলিক উদ্দেশ্য হলো জীবনধারণের জন্য যাবতীয় প্রয়োজন পূরণ। এক কথায় সম্পদ
পবিত্র হজব্রত পালন শেষে দেশে ফিরছেন হাজিরা। অশ্রুসিক্ত নয়নে দেশে ফিরলেও পবিত্র ভূমি মক্কা-মদিনায় পড়ে থাকছে তাঁদের মন। হজ পালনে তাঁদের অর্থ ব্যয়, পরিশ্রম, দীর্ঘ সফর ও মক্কা-মদিনার প্রতি সীমাহীন
সুস্থতা-অসুস্থতা, সুখ-দুঃখ, প্রফুল্লতা-অস্থিরতা মানব জীবনের অংশ। জীবনের এই বৈচিত্র্য জীবনকে আরো সুন্দর ও উপভোগ্য করে তোলে। আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে সহযোগিতা করে। বান্দার প্রতিটি অবস্থাই মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ামত। যদি
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে। মানুষকে আল্লাহ এতটাই মর্যাদা দিয়েছেন যে, প্রথম মানব আদম (আ.)-কে সৃষ্টির পর ফেরেশতাদের নির্দেশ দেওয়া হয়, তারা যেন তাঁকে সেজদা করে। মানুষের
বেহেশতি যুবকগণের সরদার বলতে সেই সমুদয় জওয়ানদের কথা বলা হয়েছে যারা আল্লাহর পথে যৌবনকালেই শহীদ হয়েছে। হজরত হাসান ও হুসাইন (রা.) তাদের সরদার হবেন। অথবা নবীগণ এবং খোলাফায়ে রাশেদীন ব্যতীত