মহান আল্লাহ বিভিন্ন বাহানায় তাঁর বান্দাকে ক্ষমা করতে চান। তিনি ক্ষমা করতেই ভালোবাসেন। বান্দাকে শুধু সেই ক্ষমা পাওয়ার জন্য কোরআন-হাদিসের নির্দেশিত পথে নিজেকে পরিচালিত করতে হবে। নবীজি (সা.) বিভিন্ন সময়
হিজরি সনের প্রথম মাস মহররমকে ইবাদতের মাস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। রসুল (সা.)-এর মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের সময়কে মনে রেখে হিজরতের ১৬ বছর পর হিজরি সন চালু করা হয়। দ্বিতীয়
ইসলামে জেনা-ব্যভিচার কবিরা গুনাহ। এ ধরনের অপকর্মের অপরাধীরা যেমন আখিরাতের জীবনে কঠিন সাজার সম্মুখীন হবে তেমন দুনিয়ার জীবনেও তাদের কঠোরতম শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। হজরত আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, রসুল
বিদেশি ওমরাহযাত্রীদের জন্য ওমরাহ বিমা বাধ্যতামূলক করেছে সৌদি সরকারের হজ ও ওমরাহবিষয়ক মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানায় দেশটির ওই মন্ত্রণালয়। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘চলতি মৌসুমে ওমরাহর উদ্দেশ্যে বিশ্বের
একজন জ্ঞানগুরুকে প্রশ্ন করা হয়েছিল -অজ্ঞতা কী? জবাবে জ্ঞানগুরু বললেন, তোমরা ভাব কোনো কিছু না জানা অজ্ঞতা। এটা ভুল ধারণা। অজ্ঞতা হলো কোনো কিছু অর্ধেক জানা। শৈশবে অন্ধের হাতি দেখা
মানুষের জ্ঞান সীমাবদ্ধ। এই সীমাবদ্ধ জ্ঞান সব বিষয়ে মানুষকে নির্ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত করতে পারে না। তা মানুষকে যেমন সঠিক পথে পরিচালিত করে আবার ভুল পথেও পরিচালিত করে। জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার বিষয়ে
আল কোরআনুল কারিম। মানব জাতির জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে শ্রেষ্ঠ উপহার। কোরআনের স্পর্শ ছাড়া মানবজনম অর্থহীন। কোরআন সফলতার মৌলিক পাথেয়। কোরআন সঠিক পথের দিশারি। হাজার বছর ধরে কোরআনের দেখানো বিমল
ইসলামের মূল ভিত্তি পাঁচটি। এর মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দ্বিতীয় ভিত্তি হলো নামাজ। নামাজ আল্লাহতায়ালার পক্ষ থেকে মহান রব্বুল আলামিনের নৈকট্য অর্জন করার জন্য, মুসলমানদের প্রতি মিরাজের উপহার। যা আল্লাহতায়ালা তাঁর
এমন কিছু সৌভাগ্যবান মানুষ আছেন, যাঁদের জন্য সম্মানিত ফেরেশতারা দোয়া করে থাকেন। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘যারা আরশ বহনে রত এবং যারা তার চতুষ্পার্শ্বে ঘিরে আছে,
শয়তান প্রতিনিয়ত আমাদের ধোঁকা দিচ্ছে, যাতে আমরা তার অনুগত হই, তার কথা মেনে চলি। ইমানদারগণের দায়িত্ব হলো শয়তানের ধোঁকা থেকে বেঁচে চলা। তা না হলে পরকালে রয়েছে ভীষণ শাস্তি। পবিত্র