আঘাত মোহাম্মদ মোকলেছুর রহমান। কখনো আবার দাও যদি কিছু নিবনা গো প্রিয় আর, অনেক দিয়াছো বন্ধু, যেন সহিতে পারিনা ভার। সদা শান্তিতে থাকিতে চাহিয়া দুঃখ কিনেছি দামে, আপন কর্ম
স্বপ্ন আমার দুলছে দেখো চোখের তারার লাজে ইচ্ছেগুলো নতুন করে আজকে আবার সাজে। প্রিয় তুমি অনুভবে রঙিন হয়ে আসো অপার হয়ে হৃদয় ভরে আমায় ভালোবাসো, একটু পরশ একটু ছোঁয়া পূর্ণ
কে বলেছে মরেছে তারা মরন কি তাঁদের হয়, যাদের বুকের তাঁজা রক্তে বাংলার হয়য়েছে জয়, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রহ কিসের এতো ভয়, বাংলার নেতা সাহস নিয়ে ঝাপিয়ে পরতে কয়। ঝড়ের
নিদ্রা টুটিল তিমির নিশিথে কে যেন এসেছে ঘরে! শিহরণ লাগে সর্ব অঙ্গে জেগে নাকি ঘুম ঘোরে । কার ছোঁয়া পেয়ে দুরু দুরু কাঁপে বক্ষ আমার হায়, রূপ তরঙ্গ অঙ্গে তাহার
আবুল কালাম আজাদ – সময় যেন শনির রাহুগ্রাসে, দুঃসময় বড্ড দুঃসময়, আমার চিন্তা ও শংঙ্কা অন্য জায়গায়। তবে কি সরকারী আমলাদের অফিস আদালত রয়েছে নিরাপত্তা হীনতায়? অদূরদর্শিতা হেতু আমরা নেচে
শিল্পী মাহমুদা – মায়াবী মেঘ জমেছে পুঞ্জিভূত প্রাণে, বাতায়ন অসীম হৃদয়ে অমাবশ্যার ছায়া কোন এক অভিমানে হৃদয় আকাশে আজ ঘনিভূত বিজলীর ঘনঘটা , এক পশলা বৃষ্টি হতে পারে যদি লাগে
রাজিব হাসান রাজ – সারা জীবন নামাজ পড়লি পেটে হারাম নিয়া, কপাল জুড়ে দাগ বানাইলি মসজিদ ঘরে গিয়া। মিথ্যা কথার ফুল ফুটাইলি হারাম খেয়ে ঘুষ, নামাজী তোর নামাজ হয়না হয়না
দীপঙ্কর শীল- এখনো স্বাধীনতা খোঁজে বাকরুদ্ধ কৃষক ফসলের মাঠে, এক বেলা খেতে ক্লান্ত পথ শিশু বাস্তুহারা চায় এক টুকরো মাটি ওরা স্বাধীনতা খোঁজে। এখনো স্বাধীনতা খোঁজে দারিদ্র নির্বাক অবহেলিত মানুষ,
তাকে বলা হয় বাংলা সাহিত্যের বরপুত্র। তিনি দেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও নির্মাণের মহান কারিগর। গল্প, নাটক, সিনেমায় ছিল তার বসবাস। গানের দুনিয়াতেও কম সাড়া ফেলেননি তিনি। চিত্রকলা কিংবা মঞ্চ নাটকেও