পুলসিরাত শব্দটি ফারসি ও আরবি ভাষার সমন্বয়ে গঠিত। ‘পুল’ শব্দটি ফারসি। এর অর্থ সেতু। ‘সিরাত’ আরবি শব্দ। এর অর্থ রাস্তা বা পথ। তবে ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ পারলৌকিক সেতু বা
গিবত বা পরনিন্দা মানুষের অন্তরের প্রশান্তি ও পারিবারিক-সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্টকারী এক ঘৃণ্য অপরাধ। কোরআন গিবতকে নিজের মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়ার মতো অরুচিকর ঘৃণিত কাজের সঙ্গে তুলনা করেছে। আর হাদিসে ব্যভিচারের
সিরাত গবেষকদের বর্ণনা অনুযায়ী, মদিনায় হিজরত করার পর রাসুলুল্লাহ (সা.) তিনটি ওমরাহ করেছেন এবং এর প্রতিটি করেছেন জিলকদ মাসে। তবে কেউ কেউ হুদাইবিয়ার বছরের সফরকে পৃথকভাবে গণনা করে মোট ওমরাহর
মহান আল্লাহ বলেন, ‘বস্তুত তা (শাস্তি বা কিয়ামত) তোমাদের কাছে আসবে হঠাৎ করে এবং তোমাদের হতভম্ব করে দেবে, ফলে তারা তা প্রতিরোধ করতে পারবে না এবং তাদের অবকাশও দেওয়া হবে
সৃষ্টিজগৎ পরিচালনা করতে মহান আল্লাহ অসংখ্য অগণিত ফেরেশতা সৃষ্টি করেছেন। প্রশ্ন হলো এত ফেরেশতা থাকে কোথায়? আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস হলো, আসমান ফেরেশতাদের সাধারণ আবাস। সাধারণত ফেরেশতারা আসমানেই থাকে।
মহান আল্লাহ আমাদের অসংখ্য-অগণিত নিয়ামত দান করেছেন। আমরা সারাক্ষণ তাঁর নিয়ামতের মাঝে ডুবে আছি। এসব নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা আদায় করা জরুরি। কৃতজ্ঞতা আদায়ের সর্বোত্তম পন্থা হলো আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে এই নিয়ামত
রসুলে পাক (সা.) অনুসারীদের স্বাবলম্বী হওয়ার তাগিদ দিয়েছেন। অপরের কাছে হাত পাতাকে তিনি নিরুৎসাহিত করেছেন। ভিক্ষার হাতকে কাজের হাতে পরিণত করার তাগিদ দিয়েছেন তিনি। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
মহান আল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু আমি সত্য দিয়ে আঘাত করি মিথ্যার ওপর, ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়, তোমাদের জন্য দুর্ভোগ তোমরা যা বলছ তার জন্য।
সর্বকালের সেরা মানব মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের রবিউল আউয়াল মাসে জন্মগ্রহণ করেন বলে অধিকাংশ ইতিহাসবিদের ধারণা। তাদের এক বড় অংশের মতে তারিখটি ১২ রবিউল আউয়াল।
আল্লাহর অনুগ্রহ কে না চায়, সবাই চায় সঠিক পথের দিশা। আল্লাহর অনুগ্রহ। পথভ্রষ্টতা ও গোমরাহি থেকেও মুক্তি চায় মুমিন মুসলমান। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে এমনই একটি আবেদন তুলে ধরেছেন ঈমানদারদের