সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহতায়ালা অসীম দাতা ও দয়ালু। সৃষ্টিজীব হিসেবে আমরা তার কাছ থেকে প্রতিদিন অসংখ্য নেয়ামত পেয়ে থাকি। এসব নেয়ামতের অন্যতম হলো দোয়া কবুল হওয়া। মানুষ হিসেবে আমরা যেকোনো সমস্যায়
পরকালে হিসাবের সময় মানুষের পূর্বাপর সব আমল উপস্থিত করা হবে। আল্লাহ বলেন, ‘সেদিন মানুষকে অবহিত করা হবে সে কী আগে পাঠিয়েছে এবং কী পেছনে রেখে গেছে।’ (সুরা : কিয়ামা, আয়াত
গোপন পাপ ধ্বংস ডেকে আনে। এর থেকে বাঁচার উপায় হলো- ১. আল্লাহ তাআলার কাছে বেশি বেশি কান্নাকাটি করে দোয়া। তিনি যেন তার অবাধ্যতা, নাফরমানি ও সব ধরনের গুনাহ থেকে রক্ষা
হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন বলবেন, তোমরা মাথা ওঠাও। অতঃপর তারা মাথা ওঠালে তাদের আমল অনুপাতে নূর প্রদান করা হবে। তাদের কেউ এমনও থাকবে, যাদের
শুক্রবারের বিশেষ আমল সূরা কাহাফ তেলাওয়াত। সূরা কাহাফ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। কোরআন শরিফের ১৮ নম্বর সূরা এটি। আয়াত সংখ্যা ১১০, রুকু ১২। এটি ১৫ নম্বর পারার দ্বিতীয় সূরা। এ সূরা
বরকত বহুল ব্যবহৃত একটি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ কল্যাণ, সাফল্য, অবিচলতা ও প্রবৃদ্ধি। পরিভাষায় বরকত বলতে আল্লাহর বিশেষ কল্যাণ লাভ করা। অর্থাৎ অল্প হোক বা বেশি হোক কোনো বিষয়ে বিশেষ
গুনাহের প্রতি আসক্তি মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জেনে হোক, না জেনে হোক, বুঝে হোক, না বুঝে হোক, মানুষ গুনাহে জড়িয়ে পড়ে। কিন্তু মানুষের মধ্যে তারাই উত্তম, যারা গুনাহ হয়ে গেলে মহান
প্রতিটি মানুষেরই জীবন চলার পথে বন্ধু প্রয়োজন। সামাজিক সম্পর্ক তৈরিতে বন্ধুর ভূমিকা অপরিসীম। বন্ধুত্ব আমাদের একাকিত্ব জীবন থেকে উদ্ধার করে এবং আনন্দে পরিপূর্ণ করে তোলে। মানুষের জীবনে সে-ই প্রকৃত বন্ধু
ইসলাম শান্তি ও মানবতার ধর্ম। এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। কোনো মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপদগ্রস্ত হলে তাদের পাশে দাঁড়ানো ইসলামের শিক্ষা। মহানবী (সা.)-এর আদর্শ। নামাজ, রোজার মতো শ্রেষ্ঠতম ইবাদত। মহানবী
মানুষ কঠিন বিপদে পড়ে অনেক সময় ধৈর্যশক্তি হারিয়ে ফেলে। অথচ আল্লাহ মানুষের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য নানাভাবে পরীক্ষা করেন। আস্থা ও বিশ্বাসের স্তর অনুসারে মানুষ বিপদে পড়ে। ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ কি
