নারী নারীর মন, নারীর শরীর ইত্যাদি সবকিছুই যেন চি’রন্তন এখন রহ’স্যে’র আঁধার। বিশেষ করে নারীর যৌ’ন’তা, যৌ’ন সু’খ ইত্যাদি বিষয়গুলো সর্বদাই গবেষকদের ভাবিয়ে তুলেছে। যতটা রহস্যময় না’রীর মন, ঠিক ততটাই যেন রহ’স্যময় যেন নারীর শ’রী’র। সময়ের সাথে আশ্চর্য রূপে বদলে যেতে থাকা এই নারী শ’রী’র নিয়ে বলাই বাহুল্য যে
গবেষকদের আগ্রহের কোন সীমা নেই। নারী দে’হে’র সবচাইতে স্প’র্শ’কা’তর স্থা’ন কোনগুলো? কিংবা কোন স্থানে স্প’র্শ করলে নারী শি’হ’রিত হয়ে ওঠেন বা যৌ’ন’তায় আগ্রহ বোধ করেন এই প্রশ্নের জবাব খুঁজতে কানাডার মনট্রিলের একদল গবেষক চালিয়েছিলেন একটু নতুন ধরণের গবেষণা। চলতি বছরে এই রিসার্চের ফলাফল প্রকাশ করেন তাঁরা।
আ’ল’তো স্প’র্শের ক্ষেত্রে না’রী’দে’হের সবচাইতে স্প’র্শকাতর স্থান হচ্ছে গলা ও ঘাড়,কব্জি’র ওপরের অংশ ও ভ্যা’জাইনাল মা’র্জিন। অন্যদিকে চাপ প্রয়োগে সবচাইতে বেশি উ’ত্তে’জি’ত হয় নি’পল ও ক্লা’ইটোরিস। আর ভা’ইব্রেশনের ক্ষেত্রে সবচাইতে বেশি সাড়া দেয় ক্লাইটোরিস। গবেষক Dany Cordeau, Marc Bélanger, Dominic Beaulieu-
Prévost ও Frédérique Courtois ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৩০ জন না’রীর ওপরে এই গবেষণা চালান। গবেষণার জন্য তাদের শ’রী’রে নানান ধরণের স্প’র্শে’র অনুভব তৈরি করে হয়। এবং পরবর্তীতে সংগ্রহ করা হয় মতামত যে কোন স্প’র্শের অনুভব কেমন ছিল। আলতো স্প’র্শে সবচাইতে কম সা’ড়া দেয় অ্যারিওলা, অন্যদিকে চাপ
প্রয়োগে সবচাইতে কম সাড়া দেয় পেটের অংশগুলো। ওজন, পি’রি’য়’ডের চ’ক্র, স্ত’নের আকার, হ’র’মোন, যৌ’ন অ’ভিজ্ঞতা ইত্যাদি স্প’র্শের ক্ষেত্রে তেমন কোন প্রভাব বিস্তার করে না বলেই গবেষকদের মতামত। তবে স্কি’ন পি’য়ারসিং প্রভাব ফেলতে পারে বলে মতামত ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। প্রভাব ফেলতে পারে প্লা’স্টিক সার্জারিও। গবেষকদের দাবী এই যে এমন গবেষণা আগে কখনো করা হয়নি।