প্র’যুক্তির কারণে বদ’লে যাচ্ছে মানুষের জী’বন’যাত্রা – এমন কি তাদের একান্তই ব্য’ক্তি’গত জী’বন। ধীরে ধীরে আ’ধুনিক শহু’রে মানুষের জী’বনে প্র’বেশ করে গে’ছে সে’ক্স ড’ল। এবং বদ’লে যাচ্ছে স’ম্প’র্কের ধর’ন। তবে ভাব’নার বি’ষ’য়টি হলো, এই সে’ক্স পু’তু’লগুলো ধী’রে ধীরে এতটাই জী’বন্ত হয়ে উঠ’ছে যে, মানুষ সেগুলোর প্রতি য’থেষ্ঠ পরি’মাণে আ’কৃ’ষ্ট হয়ে উঠছে, বি’শেষ করে উন্ন’ত বি’শ্বের মানুষের কাছে।
উপ’রের ছবিটি দেখ’লেই কেউ বুঝতে পারবেন, এটা ক’তটা জী’বন্ত একটি সে’ক্স পু’তু’ল। অনে’কেই প্রথমে ভাব’তে পারেন, হয়তো কোনও সু’পার ম’ডেল। কিন্তু এত সু’ন্দর করে তৈরী করা সে’ক্স পু’তু’ল বা মে’য়ে’দের জন্য পুরু’ষ লি’ঙ্গ এখন মানুষে’র ঘরে প্রবে’শ করে যা’চ্ছে। সে’ক্স পু’তুলগুলো প্র’ধানত তৈরী করা হতো এক’ধরনের ভিনা’ইল বা ল্যা’টেক্স দি’য়ে।
কিন্তু বর্ত’মান সম’য়ের যে উ’ন্নত ধর’নের সে’ক্স পু’তুল বাজা’রে আসতে শুরু করে’ছে তার মূ’ল উদ্যো’ক্তা হ’লেন শিল্পী ম্যাট ম্যাক’মুলান। তিনি এক’জন ভা’স্কর। তিনি গবে’ষ’ণা শুরু করে সিলিকন দিয়ে এই ধরনের লা’ইফ সা’ইজ পু’তুল বানা’তে শুরু করেন। তারপর তিনি তার ওয়ে’সাইটে প্রকাশ করেন।
তার’পর এর চা’হি’দা এতো বেড়ে যায় যে, তিনি পুতু’লগুলোকে মা’নু’ষের এনা’টমীর মতো সঠি’কভাবে তৈরী করতে শুরু করেন। স’ময়ের সাথে চা’হি’দা আ’রো বেড়ে যায়। এবং সাথে সাথে এর নৈ’পূণ্য আরো কারু’কার্য’ময় হয়ে উঠে। বর্তমানে এক’জন গ্রা’হক তার নি’জের চা’হি’দার মতো অ’র্ডার দিতে পারেন, যে’খানে গা’য়ের রঙ, চু’লের রঙ, স্টা’ইল ই’ত্যাদি বলে দে’য়া যায়।