হঠাৎ ঠান্ডা লাগা বা সর্দিজ্বর হওয়া যে কারও জন্য খুবই সাধারণ একটি বিষয়। আবহাওয়া বদলাচ্ছে। প্রকৃতিতে একবার বাতাস তো আবার কাঠ ফাটা রোদ। বছরের এই সময়টাতে সর্দি-কাশি কিংবা জ্বর হওয়া
দৈনন্দিন জীবনের বেশির ভাগ কাজই আজকাল প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে পড়েছে। যার কারণে আমাদের অনেককেই একটানা অনেকক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করতে হয়। এক্ষেত্রে চোখের ওপর স্বভাবতই খুব চাপ পড়ে। তাই চোখের স্বাস্থ্য ভালো
ক্ষুধা একটি জৈবিক তাড়না। মানবদেহে রক্তে খাদ্যকণা (ট্রাইগ্রিসারাইড, গ্লুকোজ, ফ্যাটি অ্যাসিড ইত্যাদি) একটি নির্দিষ্ট মাত্রার নিচে নেমে গেলে মানুষ ক্ষুধা অনুভব করে থাকে, এটাকেই প্রকৃত ক্ষুধা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
কিছু খাবার আছে যা মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়িয়ে দেয়। তেমনই আবার কিছু খাবার ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। পরিবারে কারও মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে এই সমস্যার ঝুঁকি বেশি থাকে। কোন ধরনের খাবার ডায়েটে
মাঝে মধ্যে আমরা বাইরে গেলে মোবাইলের চার্জ শেষ হয়ে যায়। কিন্তু তার কারণে অনেকে ঝামেলায় পড়েন। অনেকে আবার অন্য মোবাইলের চার্জার দিয়ে মোবাইল চার্জ করান। কিন্তু এই পদ্ধতিটা ঠিক কি
টিনএজ বা কিশোর বয়সে ডায়াবেটিস হতে পারে। তবে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় কম। করোনা মহামারির পর আমাদের জীবন-যাপনে অনেক পরিবর্তন এসেছে। আর এই পরিবর্তনের ফলে নানা শারীরিক সমস্যাও বেড়েছে।
বন্ধুর সঙ্গে মনোমালিন্য হলে মন খারাপের কিছুই নেই। অনেক সময় বন্ধুত্বের মাঝে বিরতি আসাটা ভালো। বন্ধুত্ব এমন ধরণের সম্পর্ক যা নিয়ে আমাদের তেমন ভাবার প্রয়োজন হয় না। সম্ভবত একে অপরের
একজিমার সমস্যা ভীষণই অস্বস্তিকর ও কষ্টদায়ক। এ ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্ক জীবনযাপনে এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। অনেকেই অসতর্কতাবশত এ সমস্যায় ভোগেন। জীবনযাপনে কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলে একজিমা থেকে রেহাই পাওয়া
গরম আবহাওয়ার সঙ্গে বেড়েই চলেছে মশাদের উৎপাত। মশার রোগ-জীবাণু সংক্রমণের কারণে প্রতিদিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। চিকুনগুনিয়া, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া, পীত জ্বর, জিকা ভাইরাস প্রভৃতি মারাত্মক রোগও সংক্রমিত হচ্ছে। মশাদের উৎপাতের
বর্ষায় স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ থাকে। শীতেও রান্নাঘরের ছায়াযুক্ত স্থানে তা থাকতে পারে। তখন লবণ ও চিনিতে কেন যেন পানি জমেছে মনে হয়। এই সমস্যার কারণে অনেক সময় লবণ বা চিনি ফেলে