কোনো মানুষ যদি সত্য উদঘাটনে সন্দেহে পতিত হয়, অতঃপর প্রবৃত্তির অনুসরণ বাদ দিয়ে আল্লাহর কাছে নিজ সত্যতার পরিচয় দিয়ে তা অনুসন্ধান করে, তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে সে সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হতে
মহান আল্লাহ বিভিন্ন বাহানায় তাঁর বান্দাকে ক্ষমা করতে চান। তিনি ক্ষমা করতেই ভালোবাসেন। বান্দাকে শুধু সেই ক্ষমা পাওয়ার জন্য কোরআন-হাদিসের নির্দেশিত পথে নিজেকে পরিচালিত করতে হবে। নবীজি (সা.) বিভিন্ন সময়
পুলসিরাত শব্দটি ফারসি ও আরবি ভাষার সমন্বয়ে গঠিত। ‘পুল’ শব্দটি ফারসি। এর অর্থ সেতু। ‘সিরাত’ আরবি শব্দ। এর অর্থ রাস্তা বা পথ। তবে ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ পারলৌকিক সেতু বা
মিথ্যা বলা ও মিথ্যাবাদীর স্থান ইসলামে নেই। ইসলাম হলো সত্য ধর্ম। এখানে কেবলই সত্যবাদীর স্থান। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘যে বিষয়ে তোমার ভালোভাবে জানা নেই তা নিয়ে পড়ে থেক না।
ইসলামে গিবত ও পরনিন্দা করা কবিরা গুনাহ তথা বড় পাপ। আর গিবতের মধ্যে দুই ধরনের গিবত সবচেয়ে ভয়াবহ। তন্মধ্যে একটি হলো আলেম-উলামার গিবত করা এবং অন্যটি হলো মৃত মানুষের গিবত।
অসুস্থ ব্যক্তির সেবা-যত্ন করা, তার খোঁজ-খবর নেওয়া ও সান্ত্বনার বাণী শোনানো হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নত। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) রোগীর সেবাযত্ন করাকে সর্বোৎকৃষ্ঠ নেক আমল ও ইবাদত ঘোষণা করেছেন। সাহাবি হজরত
পবিত্র মাহে রমজান মাস শুরুর সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড চ্যারিটেবল অ্যাক্টিভিটিস ডিপার্টমেন্ট (আইএসিএডি) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হিজরি ক্যালেন্ডার অনুসারে, ২০২৪ সালের রমজান মাস ১২
পৃথিবীর বয়স যতই বাড়ছে আমরা ততই কেয়ামতের সম্মুখীন হচ্ছি। প্রশ্ন হলো- কেয়ামত কী? পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, অবশ্যই কেয়ামত আসবে, এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই কিন্তু অধিকাংশ লোকই এ অমোঘ সত্য
ব্যক্তিত্ব গঠনে ভালো কাজ করার গুরুত্ব অপরিসীম। আর যদি তা হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ-আদর্শ তথা হাদিস থেকে, তাহলে তো কথাই নেই। এখানে আমরা জানব হাদিসের বর্ণনায় সেরা ১০ জন মানুষ
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘যারা (আল্লাহর ওপর) বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, তাদের জন্য আছে তুবা (জান্নাতের বৃক্ষবিশেষ)। আর শুভ পরিণাম তাদেরই।’ (সুরা : রদ, আয়াত :
