জম্মু ও কাশ্মীরের গতকাল রোববার আবার কারফিউ জারি হওয়ায় সেখানকার পথঘাট নির্জন ও থমথমে। এমন পরিস্থিতিতেই আজ সোমবার পালিত হচ্ছে ঈদুল আজহা। বিশেষত কাশ্মীরের শ্রীনগরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যেই চলছে ঈদ
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদ উল আযহার দিনও চলছে ১৪৪ ধারা। স্থানীয় জনগণকে ঘরে থাকতে নির্দেশ দিয়েছে পুলিশ। পথে পথে টহল দিচ্ছে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও প্যারামিলিটারির
আগামীকালকেই ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে বাংলাদেশে। সেই সাথে ঈদ উদযাপিত হবে ভারতে তথা কাশ্মীরেও, আর এই জন্যই কাশ্মীরবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই ব্যাপারে তিনি বলেন ,’
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ফিলিস্তিনির হাজারো মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষ জেরুজালেমের আল আকসা মসজিদে প্রার্থনা করতে আসলে তাদেরকে লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাস, রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে ইসরাইল পুলিশ। রোববার
রাজ্যসভায় পর্যাপ্ত সংখ্যা না থাকা সত্ত্বেও বিরোধী শিবিরে ভাঙন ধরিয়ে অনায়াসে তিন তালাক বিল আর কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার ও রাজ্য পুনর্গঠন বিল দু’টি পাশ করিয়ে নিয়েছে মোদী সরকার। সেই
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভারত এবং পুরো বিশ্ব থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছে কাশ্মীরকে। মানবিকতার এ চরম সংকটে অবরুদ্ধ উপত্যকায় তবুও প্রতিবাদ করছেন কাশ্মীরি জনগণ। কাশ্মীরের কয়েকটি মিডিয়ার বরাতে আল জাজিরা
দু’জনের মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব। পাড়ায় হোক বা স্কুলে— দুই বান্ধবীকে সব সময় একসঙ্গেই দেখা যেত। গত শুক্রবারও তারা একসঙ্গেই বাড়ি ফিরেছিল। তার কিছু ক্ষণ পরেই দু’জনের বাড়ি থেকে গলায় ফাঁস
ভারতে উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার কতৃক দেশটির সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫ ধারা বিলুপ্তির মাধ্যমে কাশ্মীরের শেষ স্বাধীনতাটুকুও কেড়ে এ ধরণের কিছু সুবিধা পাওয়া অন্যান্য রাজ্যগুলোর নাগরিকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। ভারত
গত কয়েকদিন ধরে কাশ্মীরে জারি ছিল ১৪৪ ধারা। বাড়ি থেকে বেরতে পারেননি কেউ। অবশেষে শুক্রবার কড়া নিরাপত্তার মধ্যেই নমাজ পড়লেন কাশ্মীরের মুসলিমরা। শুক্রবারের নমাজের জন্য বিভিন্ন স্থানীয় মসজিদ খুলে দেওয়া
ভারতের কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা তুলে নেয়ার জের ধরে পারমাণবিক অস্ত্রধারী প্রতিবেশী দুই চিরবৈরী প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান-ভারতের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। এমন অবস্থায় কাশ্মীরে কোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করা হলে