রাজধানীর মধ্য বাড্ড লিংক রোডে ফুটওভার ব্রিজ যথাযথভাবে সংরক্ষণ ও গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ফুটওভার ব্রিজ স্থাপন না করা পথচারীদের যাতায়াতের ওয়াক ওয়ে ব্যবহারে প্রত প্রতিটি জেব্রাক্রসিং সিগন্যাল লাইট স্থাপনে সিগন্যাল লাইট স্থাপনে অবহেলা এবং জেব্রা ক্রসিং এর উপর অপরিকল্পিতভাবে যানবাহনের অবস্থান করার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। আজ (শুক্রবার ১ নভেম্বর) মধ্য বাড্ডা লিংরোডে জুম্মার নামাজের পর হেল্প সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান জনাব এডভোকেট আবুল হাসিব এর নেতৃত্বে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন থেকে জানানো হয়, যানবহনে নৈরাজ্য, বেপরোয়া গতিতে যানবাহন চলাচল, যানবাহন থেকে কালো ধোয়া নির্গত, অদক্ষ চালক ধারা যানবাহন চালানোর ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে।
রাজধানীতে এ রকম অনিরাপদ জেব্রাক্রসিং রয়েছে অনেক। পথচারীদের নিরাপদ পারাপারের জন্য জেব্রা ক্রসিং চিহ্নিত হলেও তা অনেকটা অপরিকল্পিত বলছেন বিশেষজ্ঞরা। আছে বিশৃঙ্খল পরিবহন ব্যবস্থা। জেব্রা ক্রসিংকে গুরুত্ব দেন না চালকরা। তারা জেব্রা ক্রসিংয়ের আগে গাড়ির গতি যেমন কমান না, তেমনি আবার যাত্রী তোলার জন্য জেব্রা ক্রসিং দখল করে গাড়ি থামান। কিন্তু নিরাপদ পারাপারের জন্য যেসব জেব্রা ক্রসিং রয়েছে, সেগুলো কতটা নিরাপদ? পথচারীদের মতে, এসব জেব্রা ক্রসিংয়ে নিরাপত্তার চেয়ে ঝুঁকি বেশি। নিরাপদ পারাপারের জন্য দেয়া জেব্রা ক্রসিং হয়ে উঠছে বিপদের কারণ। সাধারণ পথচারীদের প্রাণের দাবি মধ্যবাড্ডা লিংক রোডে পারাপারের জন্য অতীব জরুরী ফুটওভারব্রিজ।
তাই রাজধানীর মধ্যবাড্ডায় লিংক-রোডে জনসাধারণের পারাপারের জন্য অতীব জরুরী ফুটওভারব্রিজ। এলাকাবাসী এবং স্থানীয়রাও জানান বাড্ডা লিংরোড প্রতিনিয়ত রাস্তা পারাপার হওয়া সময় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন সাধারণ জনগণ। জেব্রা ক্রসিং থাকা সত্ত্বেও কোন গাড়ি জনগণ পারাপারের সময় থামাচ্ছে না। এমতাবস্থায় জনগণের দাবি যদি লিংক রোডে একটি ফুটওভারব্রিজ করা হয় তাহলে স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা এবং জনগণ নিশ্চিন্তে রাস্তা পারাপার হতে পারবে, এই বিষয়ে সাধারণ জনগণ প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। একটি মৃত্যু একটি পরিবারের জন্য সারা জীবনের কান্নার কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তাই আসুন আমরা সবাই ফূটওভার ব্রীজ ব্যবহারে সচেতন হই এবং পথচারী পারাপারের নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে চলি।