বিশেষ প্রতিনিধি – বানারীপাড়া বিএসকেএস এর নির্বাহী সদস্য ও নতুনবাজার পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক পার্থ প্রতীম চন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্র মূলক মামলা দায়ের করেছে একটি কুচক্রী মহল।জানা যায় গত শুক্রবার পাশের ঘরের বেড়া ভেঙ্গে ঘরে ঢোকার চেষ্টা করলে পার্থ টের পেয়ে ডাক চিৎকার দিলে সে পালিয়ে যাবার চেষ্টা করে, দৌড়ে পালিয়ে যাবার সময় একটি ওয়ালের সাথে ধাক্কা খেয়ে পড়ে যায় এবং তার মাথা কেটে যায়।তখন তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সেই নিজেকে একজন ফেরিওয়ালা বলে জানায় ও তার নাম আবুল কালাম আজাদ বলে জানায়। সে বানারীপাড়ার স্থানীয় কোন লোক নয় এবং তার কাছে ফেরি করার কিছু ছিল না। এই ঘটনাকে পুজি করে একটি স্বার্থান্বেষী
মহল পার্থ এর বিরুদ্ধে ঐ ফেরিওয়ালা’কে জোর করে থানায় এজাহার দেয়ায় এবং থানা পুলিশ নিয়মিত মামলা নেয়।উল্লেখ যে পার্থ ইতিমধ্যে ঐ মহলের বিরুদ্ধে একাধিকবার নিউজ করায় তারা পার্থর উপর বিরাগভাজন হন।তারা সুচুরভাবে ফেরিওয়ালা নামধারী চোরের পক্ষ অবলম্বন করে তাকে দিয়ে একপ্রকার জোরকরে মামলায় সই নেয়। যা বানারিপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতির সাথে অকপটে স্বীকার করেছে ফেরিওয়ালা আজাদ।তিনি বলেন যে আমি হলাম দাবার গুটি।উল্লেখ বানারীপাড়ায় এই হকার বা ফেরিওয়ালা নামধারীরা বিভিন্ন সময়ে বড় ধরনের চুরি ও ডাকাতি সংগঠিত করেছে।এ কারনে থানা পুলিশ প্রশাসন এদের দিকে সর্তক দৃস্টি রাখতে বলেছিল।বানারীপাড়ার
সচেতন মহলের প্রশ্ন এই নামধারী হকার বা ফেরিওয়ালা বা চোর এর পক্ষ অবলম্বন করে কিভাবে স্বার্থান্বেষী মহল মামলা করে বিএসকেএস নির্বাহী সদস্য ও নতুনবাজার নির্বাহী সম্পাদকের বিরুদ্ধে। এদিকে বিএসকেএস এর এক সাধারন সভায় আহবায়ক এম এ মমিন আনসারির সভাপতিত্বে সভায় সাংবাদিক পার্থর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্র মূলক মামলা দায়ের করায় সভায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়। সভায় আরো জানানো হয় অনতিবিলম্বে এই মিথ্যা মামলা যদি প্রত্যাহার করা না হয় তাহলে বিএসকেএস আরো কঠোর থেকে কঠোর কর্মসুচি দিতে বাধ্য হবে। সভায় প্রতিবাদ জানিয়ে আরো বক্তব্য দেন বিএসকেএস এর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।