আবুল কালাম আজাদ – সময় যেন শনির রাহুগ্রাসে, দুঃসময় বড্ড দুঃসময়, আমার চিন্তা ও শংঙ্কা অন্য জায়গায়।
তবে কি সরকারী আমলাদের অফিস আদালত রয়েছে নিরাপত্তা হীনতায়?
অদূরদর্শিতা হেতু আমরা নেচে বেড়াই ব্যক্তিকে হেনস্তায়।
তারা তো যা কিছু করেছে তা সম্পূর্ণ সমঝোতায়। কিছুটা হলেও উত্তম পন্থায়।
না হয় আইন নেবে তাদের বিচারের আওতায়।
কিন্তু কে কিভাবে কখন করলো ধারণ তাহা গোপন ক্যামেরায়?
এ জাতীয় তথ্য প্রচারে রাষ্ট্র খুব খারাপ ভাবেই প্রভাবিত হয়।
ভুলে যাই কেনো এটা কোনো খুন, জখম, রেপ, বলৎকার, লুটপাটের মত জঘন্য অপরাধ নয়।
চারিত্রিক স্খলন ও শৃংখলা ভঙ্গ, তার বিচারও হোক প্রচলিত ধারায়।
আমার দুশ্চিন্তাটা থেকেই গেলো অন্য আরেক জায়গায়
রাষ্ট্রীয় সকল পরিকল্পনাই কি বন্দী হয় গোপন ক্যামেরায়?
অতঃপর এসকল তথ্য পাচার হয় কোথায়?
দেশ ও জাতি বেড়াজালে রোহিঙ্গা ও প্রিয়বালাদের নীলনকশায়।
এ ভয়ংকর শংঙ্কা থেকে উত্তরণের পথ কোথায় ?