শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:০০ পূর্বাহ্ন

এক দিনে কতবার যৌ’ন মি’লন করা উ’চিত

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৪২৪ Time View

এক দিনে কতবার যৌ’ন মি’লন করা উ’চিত প্রশ্নঃ বিবা’হিত যুগল গড়পড়তা কি রকম হারে যৌ’নমি’লন করে থাকে? উত্তরঃ যৌ’নমি’লনের হার বস্তুত যুগলের বয়সের উপর নির্ভর করে। বয়সের সাথে বিবা’হিত মানুষের যৌ’নজীবনের স’ম্পর্ক নিয়ে এক গবেষনায় যেসব ত’থ্য পাওয়া যায়, তা হলো-

– ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সী বিবা’হিত যুগল বছরে গড়ে ১১২ বার যৌ’নমি’লন করে, অথবা সপ্তাহে দুইবারের একটু বেশি। ৩০ থেকে ৩৯ বছর বয়সী বিবা’হিত যুগল বছরে গড়ে ৮৬ বার শাররীক মি’লনে লি’প্ হন যা মাসে প্রায় ৭ বার হারে গননা করা যায়।

– ৫০ থেকে ৫৯ বছর বয়সী যুগল বছরে ৬৯ বার অর্থাৎ গড়ে মাসে ৬ বারের একটু ক সংখ্যক বার। যৌ’নমি’লন ক্রমশঃ নিন্মমুখি দেখা যায় – বিবাহের বয়স যত বাড়তে থাকে। এমনকি হতাশাগ্রস্ত বিবা’হিত স’ম্পর্ককে রোমান্টিসাইজ করে যৌ’নজীবনে সু’খ ফিরিয়ে আনা যায়,

গবেষনায় দেখা যায় অবিবা’হিতদের তুলনায় বিবা’হিতরা যৌ’নজীবনে বেশি সু’খি। না’রী-পু’রুষের যৌ’ন প্রবণতা বৃ’দ্ধি, তা কেবল ত্বকের অনুভূতিশীলতা ত্বক আমাদের যৌ’নতাবোধের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইন্দ্রিয়।

মি’লন না’রী-পু’রুষকে যতখানি দান করতে পারে, তা কেবল ত্বকের অনুভূতিশীলতার জন্য। সমস্ত ইন্দ্রিয়ের মধ্যে ত্বকই সর্বাপেক্ষা প্রত্যক্ষ সম্বন্ধযুক্ত। প্রধানত ত্বকের ও’পরই না’রী-পু’রুষের সমস্ত ইন্দ্রিয়ানুভূতি প্রতিষ্ঠিত। না’রী-পু’রুষের যৌ’নক্রিয়ার প্রত্যক্ষ অংশ হলো-চু’ম্বন, দংশন, চোষণ, লেহন, আলি’ঙ্গন ইত্যাদি।

বিজ্ঞানী হ্যাভলক এলিস ও অন্য যৌ’নবিজ্ঞানীদের অভিমত হলো এই যে, যৌ’ন প্রবণতা বৃ’দ্ধির জন্য এ সমস্ত কার্য করা অবশ্যই উচিত। এসব কার্যের দ্বারা যৌ’নতায় উৎকর্ষতা আসে, আসে সৌন্দর্যতা-সু’খময়তা। চোষণ, লেহন ও দংশন হলো চু’ম্বনের বর্ধিত মাত্রা।

যে সব স্থানে চু’ম্বন করলে না’রীর যৌ’ন প্রবৃত্তি জা’গ্রত হয়, যৌ’ন প্রবৃত্তি বৃ’দ্ধির জন্য না’রীর সেসব বিশেষ স্থানে এগুলো না’রীকে আরও উ’ত্তেজিত করে তোলে। না’রী হয়ে পড়ে বেসামাল। আর তখনই সে পু’রুষের বাহুতে নিজেকে উৎসর্গ করে দেয় মন-প্রা’ণ উজাড় করে।

আর এভাবেই শুরু হয় সে’ক্স আর্ট, সে’ক্স কলা। চু’ম্বন ত্বকান্দ্রিয়ের স্পর্শানুভূতির আর একটি উজ্জ্বল পন্থা। অধরোষ্ট অতিশয় চেতনাশীল অ’ঙ্গ ত্বক ও শ্লৈষ্মিক ঝিল্লির সীমারেখা হওয়ায় এটা স্পর্শগুণে গুণান্বিত ও অত্যন্ত অনুভূতিশীল।

এর স’ঙ্গে স’ঙ্গে প্রচণ্ড রকমের চেতনাশীল জিহ্বার সহযোগিতা থাকায় এটি না’রী-পু’রুষের যৌ’ন চেতনা বৃ’দ্ধির অ’ঙ্গ। ঠোঁট ও জিহ্বা প্রচণ্ড রকমের চেতনাশীল তাই এগুলো যৌ’নবোধে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ করে থাকে আলি’ঙ্গন না’রী-পু’রুষের ত্বকান্দ্রিয়ের স্পর্শানুভূতির অপর নিদর্শন।

যৌ’নতায় আলি’ঙ্গন অতীব প্রয়োজনীয় অংশ হিসেবে কাজ করে থাকে। আলি’ঙ্গন সে’ক্স বাড়ায় যৌ’নতাকে করে আরও আ’কর্ষণী’য়। আলি’ঙ্গন বা জড়িয়ে ধরা না’রী-পু’রুষের দে’হের কোষে কোষে ছড়িয়ে দেয় স্পর্শানুভূতির অনাবিল সু’খ। তাই যৌ’নক্রিয়ায় আলি’ঙ্গনের কথা মনে রাখা প্রয়োজন।

মনে রাখতে হবে যে না’রী-পু’রুষের আলি’ঙ্গনও যৌ’নতার একটা অংশ। সুড়সুড়ি বা মর্দন ত্বকান্দ্রিয়ের অনুভূতির তৃ’প্তিবোধক ব্যাপার। না’রীর যৌ’ন প্রদেশসমূহ কোমল বলে ওইসব স্থানে সুড়সুড়িবোধ খুবই বেশি। কাজেই হঠাৎ করে ওই সমস্ত স্থান স্পর্শ করা ঠিক নয়-স্পর্শ হওয়া প্রয়োজন ধীরে ধীরে,

ধৈ’র্যের সাথে যৌ’নতায় এই সুড়সুড়ি না’রীর সমস্ত যৌ’ন চেতনাকে উন্মুখ করে দেয়। এই সুড়সুড়ির বর্ধিত মাত্রাই হলো মর্দন। মর্দন না’রীর যৌ’নবোধকে উস্কে দেয়, না’রীকে যৌ’নতায় আ’গ্রহী করে তোলে, না’রীকে চূড়ান্ত মি’লনের জন্য প্রস্তুত করে, না’রীর যেসব বিশেষ

জায়গায় সুড়সুড়ি দিলে যৌ’নচেতনা জা’গ্রত হয়, যৌ’নচেতনা জা’গ্রত হওয়ার সাথে সাথে ওইসব স্থানে পু’রুষের প্রচা’পনেরও প্রয়োজন হয়। না’রী যৌ’ন প্রবৃত্তির সময় তার পু’রুষের স্পর্শ ও সুড়সুড়ি ও মর্দন কামনা করে, সে চায় তার পু’রুষের হাতের কোমল ছোঁয়া, তৃ’প্তিময় স্পর্শ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 bhabisyatbangladesh
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin