রাজধানীর বাড্ডায় এলাকায় ‘ধূমপান মুক্ত বাংলাদেশ চাই সোসাইটি’র পক্ষ থেকে এক ব্যতিক্রমী মা’নববন্ধ’ন পালিত হয়েছে। ‘ধূমপান মুক্ত স্বা’মী চাই’ স্লোগানে শতাধিক না’রী এ মা’নববন্ধ’নে অংশ নেয়। তাদের প্রত্যাশা, ২০৪০ সালের মধ্যে প্রতিজন না’রী যেন ধূমপান মুক্ত স্বা’মী পান।
শনিবার (২৯ আগস্ট) বাড্ডা প্রধান সড়কে এ মা’নববন্ধ’নের আয়োজন করেন ‘ধূমপান বাংলাদেশ চাই সোসাইটি’র চেয়ারম্যান, পু’লিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শফিকুল ইসলাম।
মা’নববন্ধ’নে অংশ নেওয়ার দাবি, সংসারের কর্তা ব্যক্তি হলেন স্বা’মী। ধূমপান করার ফলে তারা নানা রকমের অ’সুস্থতায় পড়ে যান। একইস’ঙ্গে আর্থিকভাবেও ক্ষ’তিগ্রস্ত হন তারা। সে কারণে ধূমপান মুক্ত স্বা’মী চান না’রীরা। এই মা’নববন্ধ’নে না’রীদের পাশাপাশি অংশ নিয়েছেন সচেতন অনেক পুরু’ষও।
উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে কনস্টেবল হিসেবে যোগ দেওয়া শফিকুল ২০০৩ সালে ‘ধূমপান মুক্ত বাংলাদেশ চাই সোসাইটি’ গড়ে তোলেন। বর্তমানে তার সংগঠনে সদস্য সংখ্যা ৩০ হাজারের ও’পরে। বর্তমানে তিনি উপ-পরিদদর্শক (এসআই) পদে ডিএমপির বাড্ডা থানায় কর্মরত আছেন।
যৌতুক না দেয়ায় তিন ভাইকে কো’পালো বোন জামাই
যৌতুকের টাকা না পাওয়া থেকে সৃষ্ট দ্বন্দ্বে একই পরিবারের তিন ভাইকে কু’পিয়ে হাসপাতা’লে পাঠিয়েছে এক বোন জামাই। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা আ’হতদের উ’দ্ধার করে সাভা’র উপজে’লা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। শুক্রবার রাতে ঢাকার আশুলিয়া ইউপির মধ্য চারাবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অ’ভিযু’ক্ত বোন জামাই এলাকার মানিক মুন্সির ছে’লে মনির হোসেন।
প্রতিবেশী ও আ’হতরা জানায়, এক বছর আগে নির হোসেনের সঙ্গে একই এলাকার ফয়েজ মিয়ার মে’য়ে ফারজানা খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে ফারজানা খাতুনের ভাইদের কাছে মনির কয়েক লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। বোনের সংসারের উন্নতি ও শান্তির জন্য ভাইয়েরা কয়েক লাখ টাকা যৌতুক দেন।
ঘটনার রাতে যৌতুক হিসেবে একটি মোটরসাইকেল ও কয়েক লাখ টাকা দাবি করেন মনির। এ সময় বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক না আনতে চাইলে মনির স্ত্রী’ ফারজানাকে মা’রধর শুরু করে। এ সময় প্রতিবেশিরা মা’রধরের বিষয়টি ফারজানার ভাই ফিরোজ কবির, জহিরুল ইস’লাম ও মমিনুল ইস’লামকে জানায়।
পরে তিন ভাই বোনের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে মা’রধরের বিষয়ে জানতে চান। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বোন জামাই মনির হোসেন ও তার লোকজন দেশীয় অ’স্ত্র দিয়ে গৃহবধূ ফারজানার তিন ভাইকে কু’পিয়ে আ’হত করে। এ সময় চি’ৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে আ’হতদের দ্রুত উ’দ্ধার করে সাভা’র উপজে’লা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
আ’হত তিন ভাই জানান, স্থানীয়রা সঠিক সময়ে ঘটনাস্থলে না এলে বোন জামাই তাদের খু’ন করে পালিয়ে যেত। আশুলিয়া থা’নার এসআই সাইমন বলেন, ঘটনা ত’দন্ত করে দোষীদের বি’রুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।