মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন

করোনার থেকেও ক্ষতিকর নরেন্দ্র মোদির মস্তিষ্ক : শহিদ আফ্রিদি

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট, ২০২০
  • ২৭০ Time View

স্পোর্টস ডেস্ক : লকডাউনের মাঝে আবারও ভারত-পাকিস্তান বিত’র্ক উ’স্কে দিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদি। এর আগেও তিনি একাধিকবার বিভিন্ন জনসভায় প্রকাশ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সমালো’চনায় মু’খর হয়েছেন।

এবার পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে গিয়ে মোদিকে নিয়ে আবারও তী’ব্র সমালো’চনা করলেন আফ্রিদি। যা দুই দেশের রাজনৈতিক বিবাদ আরও বাড়াতে পারে। সোশ্যাল সাইটে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে আফ্রিদি বলছেন, মোদির মস্তিষ্ক নাকি করোনার থেকেও ক্ষ’তিকারক!

তিনি বলেন, ‘আমি আজ একটা সুন্দর গ্রামে এসেছি। আমি খুব আনন্দ পেয়েছি এখানে এসে। আমি আপনাদের এখানে আসব বলে অনেকদিন থেকেই পরিকল্পনা করেছিলাম। এক ভ’য়ঙ্কর মহামা’রিতে ছেয়ে গেছে। কিন্তু তার থেকেও বড় রো’গ লুকিয়ে রয়েছে মোদির মনে।

সেটা করোনা ভাইরাসের চেয়েও ক্ষতিকারক।’ এদিকে সাবেক পাক অধিনায়কের এই মন্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই ক্ষো’ভে ফুঁ’সে ওঠেন গাম্ভীর। ভারতীয় দলের সাবেক তারকা তথা বিজেপি সাংসদ গৌতম গাম্ভীরও আফ্রিদিকে পালটা দেন।

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এবং পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল বাজোয়াকে ‘জোকার’ বলে তো’প দা’গলেন গাম্ভীর। গাম্ভীর বলেন, ”একজন ১৬ বছর বয়সি মানুষ আফ্রিদি বলছে, পাকিস্তানের ৭ লক্ষ সেনাকর্মী আছে, ২০ কোটি মানুষ আছে।

অথচ ৭০ বছর ধ’রে ওরা কাশ্মীরের জন্য ভিক্ষা চেয়েই চলেছে। আফ্রিদি, ইমরান খান, বাজোয়ার মতো জোকার পাকিস্তানের মানুষকে বোকা বানাতে ভারত এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নামে যা খুশি বি’ষ ছড়াতে পারে। কিন্তু ওরা কোনওদিন কাশ্মীর পাবে না।”

এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভারত সফর চলাকালীন দুই দেশের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক নিয়ে বিস্ফো’রক মন্তব্য করেছিলেন আফ্রিদি। সেখানেও তিনি দো’ষারোপ করেন সেই নরেন্দ্র মোদিকে।

কোনোরকম রাখঢাক না করেই তিনি বলেন, ‘যতদিন মোদি ক্ষমতায় আছেন, ততদিন ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের কোনো উন্নতি সম্ভব হবে না।’ সূত্র : ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, হিন্দুস্তান টাইমস ও ইন্ডিয়া টুডে

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 bhabisyatbangladesh
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin