শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন

ক’রোনায় আক্রান্ত হয়ে চলে গেলেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৬ আগস্ট, ২০২০
  • ২৮৩ Time View

ভারতের স্ব’রা’ষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ প্রা’ণঘা’তী ক’রোনাভা’ইরাসেে আ’ক্রান্ত হয়েছেন। খবর আ’নন্দবাজার পত্রিকার।রবিবার টুইটারে অমিত শাহ নিজেই এ ত’থ্য জানিয়েছেন।চিকিৎসকের পরামর্শে গুড়গাঁওয়ের একটি বেস’রকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাকে।

শ’রীরে ক’রোনার প্রাথমিক লক্ষণ থাকায় অমিত শাহের কো’ভিড টেস্ট করা হয় ৷ রিপোর্টে দেখা যায়, তিনি ক’রোনায় আ’ক্রান্ত ৷ সম্প্রতি যারা তার সংস্পর্শে এসেছেন তাদের প্রত্যেককেই কো’ভিড টেস্টের স’ঙ্গে স’ঙ্গে আইসোলেশনে যাওয়ার কথা বলেছেন তিনি।

অমিত শাহের আরো’গ্য কামনা করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যপাধ্যায়।জানুয়ারির শেষে ভারতে প্রথম হা’না দেয় ক’রোনাভা’ইরাসে। রোববার পর্যন্ত দেশটিতে ক’রোনা আ’ক্রান্তের সংখ্যা ১৭ লাখ ছাড়িয়েছে। ক’রোনায় আ’ক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মা’রা গেছে ৩৭ হাজার ৩৬৪ জন।

চামড়ার দাম নেই, ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
কোরবানির পশুর চামড়া কিনে বি’পদে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। গরুর চামড়ার দাম ধসের পর ছাগলের চামড়া কেউ কিনছে না। যে দামে চামড়া কিনে এনেছেন সে দামেও কেউ কিনতে চায় না। ফলে অনেকে লোকসান দিয়ে বিক্রি করেছেন, আবার অনেকের চামড়া ফে’লে দিতে হয়েছে।

আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর কাঁচা চামড়ার বাজার পোস্তায় গিয়ে দেখা যায়, সেখানে ট্রাকের বিশাল লম্বা লাইন। সারা দেশ থেকে কিনে আনা চামড়ার ট্রাক ভর্তি করে বিক্রির জন্য আনায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।

চামড়া নিয়ে এখানে পৌঁছতে অনেকের দেরি হওয়ায় তাদের চামড়ায় পচন ধরে গেছে। ফলে লাভ তো দূরের কথা, যে দামে চামড়া কিনে এনেছেন সে দামেও কেউ কিনতে চায় না। শেষে কেনা মূ’ল্যের চেয়ে লোকসানে চামড়া বিক্রি করতে রাজি হন। ওই ব্যবসায়ীকে বিরাট অঙ্কের টাকা লোকসান গুণতে হচ্ছে।

অনেকে ছাগলের চামড়া বিক্রি করতে পা পেরে আবার অনেকে দাম কম পেয়ে তা ফে’লে দিচ্ছেন। এতে করে ওই এলাকায় পরিবেশ দূষিত হচ্ছে।
জামাল হোসেন নামের এক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বলেন, ঈদের দিন রাজধানীর বিভিন্ন জায়গা থেকে ২০ থেকে ৪০ টাকা করে ৩০০ ছাগলের চামড়া কিনেছি।

কিন্তু লালবাগের পোস্তায় এসে দেখি এসব চামড়া কেউ কিনবে না। এসব চামড়া হয়ে গেছে বোঝা। তাই ডাস্টবিনে ফে’লে দিয়েছি। টাকা, ভ্যানভাড়া, শ্রম সবই বৃথা গেল।

পোস্তার ব্যবসায়ীরা জানান, চামড়া ব্যবসার বড় ধর্ম, সময় মতো চামড়া এনে লবণ মাখিয়ে সংরক্ষণ করা। বিলম্বে চামড়া আনলে দাম পড়ে যায়। যারা সময় মতো চামড়া কিনেছে তারা এবার লাভের মুখ দেখতে পেয়েছেন বলে জানান।

রোববার দেখা গেছে, গরুর মূ’ল চামড়ার চেয়ে পোস্তার রাস্তায় মাথার চামড়া নিয়ে ব্যস্ত দিনমজুররা। ছু’রি হাতে শিং থেকে চামড়া ছাড়িয়ে লবণ মাখিয়ে রাখা হচ্ছে। মাত্র ১০ টাকা প্রতি পিস গরুর মাথার চামড়া লবণ মাখিয়ে রেখে দেয়া হয়। জুতার কাজে ব্যবহৃত হয় গরুর মাথার এ চামড়া।

উল্লেখ্য, গত বছর আড়তে ন্যায্য মূ’ল্য না পেয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় ও আবর্জনার ভাগাড়ে চামড়া ফে’লে গিয়েছিলেন ফড়িয়ারা। এবার বিশ্ববাজারে

চামড়ার দরপতন ও দেশীয় শিল্পগুলোর সক্ষ’মতা কমে যাওয়া বিবেচনায় ঢাকার জন্য লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার দাম গরুর প্রতি বর্গফুট ৩৫ থেকে ৪০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ২৮ থেকে ৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা গত বছর ঢাকায় ছিল ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। আর ঢাকার বাইরে ছিল ৩৫ থেকে ৪০ টাকা।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 bhabisyatbangladesh
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin