পিরিওডের র’ক্তক্ষ’রণ শুরু হওয়ার দিন থেকে প্রথম সাত দিন ও শেষ সাত দিন স’হবাস করলে গ’র্ভধারণের সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ওই সময়কে স’হবাসের নিরাপদ সময় হিসেবে ধরা হয়। তবে এই শর্ত কেবল সেইসকল না’রীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যাদের পিরিওড নি’য়মিত ২৮ দিন (বা নি’য়মিত ২৬ থেকে ৩১ দিন) অন্তর অন্তর হয়।
এদের ক্ষেত্রে রজস্রাব শুরু হওয়ার দিনকে প্রথম দিন ধরে গুণতে থাকলে মো’টামুটি ১২ থেকে ১৯ তম দিনে ডিম্বাণু নির্গমণ হয়। ডিম্বাণু ওভিউলেশনের পর প্রায় ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা জীবিত থাকে এবং স্ত্রী জননতন্ত্রে বী’র্যস্খলনের পর শুক্রাণু ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে।
তাই পিরিওডের সপ্তম থেকে ২১ তম দিন পর্যন্ত স’হবাস করলে গ’র্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি। পিরিওডের বাকি দিনগুলো, প্রথম থেকে সপ্তম ও ২১ তম দিন থেকে পুনরায় রজস্রাব শুরু হওয়ার দিন পর্যন্ত স’হবাসের নিরাপদ সময় হিসেবে গন্য করা হয়। মনে রাখবেন যে র’ক্তক্ষ’রণ শুরু হবার দিনকে প্রথম দিন ধরেই কিন্তু উপরোক্ত হিসেব দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য যে পিরিওডের কোন দিনই প্রকৃত নিরাপদ দিন নয়। উপরিউল্লিখিত নিরাপদ সময়ে স’হবাস করলেও গ’র্ভধারণের স্বল্প হলেও কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। কাজেই অপর কোন জ’ন্ম নিয়ন্ত্রণের উপায়, যেমন কন্ডোম বা পিল ব্যবহার করাই শ্রেয়। কারণ যাদের পিরিওড অনি’য়মিত বা ২৮ দিনের থেকে অনেক কম তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু উপরোক্ত হিসেব প্রযোজ্য নয়।
উপরন্তু যৌ’নরো’গের সম্ভাবনা সব সময়েই থাকে। তাই ক্যাসুয়াল স’হবাস বা বিবাহবহিঃর্ভুত স’হবাস করার সময় জ’ন্ম নিয়ন্ত্রণ করার এই পদ্ধতির উপর কখওনই নির্ভর করা উচিৎ নয়। এই পদ্ধতি শুধুমাত্র সেই সকল দম্পতিদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যারা হয়তো এখওনই বাচ্চা-কাচ্চা চান না, কিন্তু নেহাৎ হয়ে গেলেও কোন অসুবিধা নেই।
পিরিওডের র’ক্তক্ষ’রণ শুরু হওয়ার দিন থেকে প্রথম সাত দিন ও শেষ সাত দিন স’হবাস করলে গ’র্ভধারণের সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ওই সময়কে স’হবাসের নিরাপদ সময় হিসেবে ধরা হয়। তবে এই শর্ত কেবল সেইসকল না’রীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যাদের পিরিওড নি’য়মিত ২৮ দিন (বা নি’য়মিত ২৬ থেকে ৩১ দিন) অন্তর অন্তর হয়।
এদের ক্ষেত্রে রজস্রাব শুরু হওয়ার দিনকে প্রথম দিন ধরে গুণতে থাকলে মো’টামুটি ১২ থেকে ১৯ তম দিনে ডিম্বাণু নির্গমণ হয়। ডিম্বাণু ওভিউলেশনের পর প্রায় ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা জীবিত থাকে এবং স্ত্রী জননতন্ত্রে বী’র্যস্খলনের পর শুক্রাণু ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে।
তাই পিরিওডের সপ্তম থেকে ২১ তম দিন পর্যন্ত স’হবাস করলে গ’র্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি। পিরিওডের বাকি দিনগুলো, প্রথম থেকে সপ্তম ও ২১ তম দিন থেকে পুনরায় রজস্রাব শুরু হওয়ার দিন পর্যন্ত স’হবাসের নিরাপদ সময় হিসেবে গন্য করা হয়। মনে রাখবেন যে র’ক্তক্ষ’রণ শুরু হবার দিনকে প্রথম দিন ধরেই কিন্তু উপরোক্ত হিসেব দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য যে পিরিওডের কোন দিনই প্রকৃত নিরাপদ দিন নয়। উপরিউল্লিখিত নিরাপদ সময়ে স’হবাস করলেও গ’র্ভধারণের স্বল্প হলেও কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। কাজেই অপর কোন জ’ন্ম নিয়ন্ত্রণের উপায়, যেমন কন্ডোম বা পিল ব্যবহার করাই শ্রেয়। কারণ যাদের পিরিওড অনি’য়মিত বা ২৮ দিনের থেকে অনেক কম তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু উপরোক্ত হিসেব প্রযোজ্য নয়।
উপরন্তু যৌ’নরো’গের সম্ভাবনা সব সময়েই থাকে। তাই ক্যাসুয়াল স’হবাস বা বিবাহবহিঃর্ভুত স’হবাস করার সময় জ’ন্ম নিয়ন্ত্রণ করার এই পদ্ধতির উপর কখওনই নির্ভর করা উচিৎ নয়। এই পদ্ধতি শুধুমাত্র সেইসকল দম্পতিদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যারা হয়তো এখওনই বাচ্চা-কাচ্চা চান না, কিন্তু নেহাৎ হয়ে গেলেও কোন অসুবিধা নেই।