করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ উদ্ভুত পরিস্থিতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়ছে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের পিছিয়ে পড়া থেকে এগিয়ে নিতে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নানা উদ্যোগ নিচ্ছে।
বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ক্লাস কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আবার অনেক যায়গায় এবারের মতো পরীক্ষা না নিয়ে পরবর্তী ক্লাসে ভর্তির সুযোগ দেয়ার পদক্ষেপ নিচ্ছে।
রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট বলেন, করোনা মহামারীরর কারণে রাজ্য সরকার এ বছরের জন্য সব বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এক টুইট বার্তায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, সব শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা ছাড়াই পরবর্তী বছরের জন্য উর্ত্তীণ করা হবে। উর্ত্তীণ শিক্ষার্থীদের নম্বরের জন্য মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রণালয়
ও ভারত সরকার সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে কয়েকদিনের মধ্যে নির্দেশিকা জারি করবে।ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত এসেছে।
তাও আবার ফেরি করে বাড়ি বাড়ি আম বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। স্থানীয় বাজারে প্রতি কেজি ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে লক্ষ্মণভোগ বা লখনা আম। পাকলে এ জাতের আম উজ্জ্বল হলুদ হয়ে যায়, বোঁটার কাছে লালাভ রং ধরে।
এ জন্যএকে রঙিন আমও বলে। ঘ্রাণ ভালো। এই আমে অন্যান্য আমের চেয়ে মিষ্টতা কিছুটা কম। খেতে সুস্বাদু এই আম অনেকেই ডায়াবেটিক আম বলেও চেনেন।
এদিকে ফেরি ব্যবসায়ীরা বাড়ি বাড়ি ঘুরে আরও কম দামে ক্রয় করে ২-৩ টাকা লাভে আড়তে বিক্রি করছে। উপজেলার গোচর গ্রামের এক আম ব্যবসায়ী বলেন, আমার বাগানের প্রতিটি গাছে এখনও অনেক আম আছে। বাগানের কিছু আম বিক্রি করা হয়েছে, আরও বেশ কিছু আম
রয়েছে। প্রতিদিন সকালে পাকা আম গাছ থেকে নামিয়ে আড়তে বিক্রি করি। আবার কখনও বাড়িতে রাখি, এই আম ফড়িয়ারা বাড়িতে এসে নিয়ে যায়। গ্রামে গ্রামে ঘুরে লক্ষণভোগ গাছ পাকা আম ক্রয় করে