করোনা সময়ে অসহায় হয়ে হয়ে পড়েছে দেশের মধ্য বিত্ত শ্রেণির সব মানুষ। এই সময়ে যারা বাসা ভাড়া থাকতেন তারাও পড়েছে আরো অশান্তিতে।
ঢাকার নারিন্দা এলাকায় মেয়ে ভাড়া থাকেন রফিক সে দীর্ঘদিন থেকে সেখানে থেকে কলেজে পড়া শোনা করতেন।
পরিবার দরিদ্র হওয়াই টিউশনি করে কনো ভাবে সে নিজের পড়াশোনার খরচ চায়ে নিতো কিন্তু বর্তমানে করোনার সময়ে সব গুলো টিউশনি অফ হয়ে যায়।
যার ফলে তিন মাসের ম্যাচ ভাড়া বকে হয়ে পড়ে।
একদিকে তার দরিদ্র পরিবার অন্য দিকে পরিবারে ছোট ছোট ভাই বোন। বাড়িতে টাকা পাঠাতে না পেরে যেমন অসহায় ভাবে দিন কাটাচ্ছিল তেমন মেসের মালিকও টাকার জন্য নিয়মিত চাপ প্রয়োগ করে আসছিলো।
কিন্তু কাছে কোনো টাকা না থাকায় অসহায় হয়ে তিনি ম্যচ মলিকারে কাছে সাহায্য চান।
আর এই সুযোগটা কাজে লগিয়ে সুবিধা ভোগী ম্যাচ মালিক রফিকের কাধের নিজের মেয়েকে বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকেন। এবং বিয়েতে মোটা অংকের পোন দেবেন বলেও রফিককে প্রলোভন দেখান।
উপায় না পেয়ে বাধ্য হয়ে রফিক ম্যাচ মালিকের মেয়েকে বিয়ে করতে বাধ্য হয়।