না’রীদের যৌ’ন উ’ত্তে’জনা চ’রমে পৌঁছে ২৬ বছর বয়সে। এছাড়া পু’রুষদের যৌ’নতা চ’রমে পৌঁছে ৩২ বছরের পর। সম্প্রতি সান ফ্রান্সিসকোর এক স’মীক্ষায় এ ত’থ্য জানা গেছে।তবে সমীক্ষাটি বেশি বড় আকারের ছিল না। এ স’মীক্ষায়
১৮-৬৫ বছর বয়সের মাত্র এক হাজার প্রা’প্তবয়স্কের মতামত নেওয়া হয়।অন্যদিকে এই সমীক্ষায় এটাও বলা হয় যে, সান ফ্রান্সিসকোর না’রীরা তাদের জীবনে ২৪ বছর বয়সেই সবচেয়ে বেশি যৌ’নতা উপভোগ করেন।সে ক্ষেত্রে পু’রুষরা যৌ’নতার আ’স্বাদ গ্র’হণ করেন ২৭ বছরের পরবর্তী সময়ে। সমীক্ষায় দেখা যায়, অ’ধিকাংশ
না’রীই যৌ’নতার প্রথম স্বা’দ গ্রহণ করেছেন ১৮ বছরের পর।না’রীর যো’নী মি’লন উপযোগী করেই বিধাতা সৃষ্টি করেছেন। এটি যেকোন আকারের লি’ঙ্গ গ্রহনে স’ক্ষম। তার পরও বিভিন্ন কারনে শাররীক মি’লনের ব্য’থা অনেক বিবা’হিত যুগলের মাঝে দেখা যেতে পারে।কিংবা বাজারে পাওয়া পা’র্সোন্যাল লুব্রি’কেটর দিয়েও
উ’ল্ল্যেখিত ব্য’থা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে না’রী যন্ত্রনাদায়ক শাররীক মি’লন অনুভব করতে পারেন যদি নিন্মক্ত কোন একটি কারন বিদ্যমান থাকেঃ ভেজাইনিসমাস্ঃ এটি একটি সাধারন অবস্থা, যাতে যৌ’নাঙ্গের
পেশি সং’কোচিত হয়ে যায়।এর প্রধান কারন হচ্ছে যৌ’নঙ্গে ব্য’থা পাবার ভ’য়। অর্থাৎ ব্য’থা পাবার ভ’য় থেকে পেশী সংকোচনের ফলে মি’লনে যন্ত্রনা অনুভব। যো’নী পথে সং’ক্র’মণঃ যদি যো’নী পথে কোন প্রকার ইনফেকশান থাকে তাহলে মি’লনে ব্য’থা অনুভব হতে পারে।
স’ন্তান প্রস’বের সময় যো’নাঙ্গ চিরে যাওয়া কিং’বা যো’নী এবং পায়ু’পথের মাঝের পর্দা চিড়ে যাওয়া থেকেও এ সম’স্যার সৃষ্টি হতে পারে। জরা’য়ু মুখের ব্য’থাঃ এক্ষেত্রে গভীরভাবে যো’নীতে লিঙ্গ প্রতিস্থাপনের ফলে লিঙ্গের আগা জরায়ু মুখের ইনফেকশান (যদি থাকে) যুক্ত স্থানে ছোঁয়ার ফলে মি’লনকালে ব্য’থা অনুভুত হতে পারে।ইনডোমেট্রোসিসঃ জরায়ুর শ্লেষ্মাঝিল্লি জরায়ুর বাহিরে বিস্তৃত হবার ফলে
মি’লনকালে য’ন্ত্রনা হতে পারে। শ্রেণীচ’ক্রের জ্বা’লাপোড়া রো’গঃ গভীরতায় লিঙ্গ প্রতিস্থাপনের ফলশ্রুতিতে মি’লনকালে পেশীকলার গভীরে জ্বা’লাপোড়া এবং প্রচন্ড চা’প অনুভুত হতে পারে।অস্বাভাবিক গ’র্ভধারনঃ গ’র্ভশয়ের বাহিরে ডিম নিষিক্ত হয়ে অস্বাভাবিক স্থানে তার পরিবর্ধ’ন হতে থাকলে মি’লনকালে প্রচন্ড ব্য’থা হতে পারে।মাসিক ঋজচ’ক্র স্থায়ীভাবে বন্ধ হবার পরঃ না’রীর ৫০ থেকে ৫৬ বছর বয়সের পর মাসিক ঋজ’চ’ক্র স্থা’য়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়। তাই এই বয়সের
পর যো’নী স্বা’ভাবিক আদ্রতা হারিয়ে শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। তার ফলে মি’লনকালে যন্ত্রনা হতে পারে। স’ন্তান জন্মের পর পর অথবা অ’স্ত্রপ্রচা’ররের কিছু দিনের মধ্যে মি’লন করলে তা যন্ত্রনাদায়ক হবে।যন্ত্রনাদায়ক যৌ’ন মি’লনের চিকিৎসাঃ কিছু কিছু যন্ত্র’নাদায়ক শাররীক মি’লনের চিকিৎসার জন্য
ডাক্তারের কাছে যেতে হয়না। যেমন, স’ন্তান প্রসবের পর মি’লনে ব্য’থা হলে প্রসবের পর অন্ততঃ ছয় স’প্তাহ অপেক্ষা করে শাররীক মি’লনে লি’প্ত হতে হবে।শুষ্ক যো’নীর ক্ষেত্রে ওয়াটার বেইসড পার্সোন্যাল লুব্রিকেটর ব্যবহার করা যেতে পারে। যেসকল না’রীর যো’নীরস সহজে নি’ষ্কৃত হয়না তাদের ক্ষেত্রে মি’লন-পুর্ব-সিঙার জো’রালো করে তাদেরকে সঠিকভাবে উ’ত্তেজিত করার পর যখন যো’নী ভিজে যাবে তার পর মি’লন শুরু করলে মি’লনে ব্য’থা হবেনা।
কিছু সমস্যার ক্ষেত্রে ডাক্তারের সাথে দেখা করা জরুরী। মাসিক ঋজচ’ক্র স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাবার ফলে যদি শুষ্কতা দেখা দেয় তাহলে ডাক্তার ই’স্ট্রোজেন ক্রিম কিংবা অন্য কোন ঔষধ প্রেস’ক্রাইব করতে পারেন।অন্য অনেক কা’রনও ঔ’ষধের সহায়তায় চিকিৎসা করা যেতে পারে।
যদি মি’লন য’ন্ত্রনা কোন মে’ডিক্যাল করন ছাড়া হয়ে থাকে তাহলে থেরাপি সেক্ষেত্রে উপ’কারে আস’তে পারে। যদি মি’লনে সবস’ময় র’ক্তপাত, স্রা’ব, অনি’য়মিত মাসিক ইত্যাদি সমস্যার ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন।