নিজস্ব প্রতিবেদক:- ঢাকার সামান্য অদুরে কদমতলী থানার পাটেরবাগ এলাকার ২০৭ নং সুফিয়া ইলেক্ট্রিক নামে একটি নিঝুম বাড়ীতে ১৯ বছর যাবৎ তামার পরিবর্তে টিনসিট দিয়ে অবৈধ ভাবে তৈরী করে যাচ্ছে ইলেক্ট্রিক সরঞ্জামাদি। ২০১৩ সংশোধনী আইনে ৬৩,৮২,৮৪,৮৫ ধারা অনুপাতে শিশুশ্রম নিষিদ্ধ হওয়ার পরও সুফিয়া ইলেক্ট্রিক কারখানায় ১০,১২,১৩ বছর বয়সের শিশু দিয়ে দিনের পর দিন কাজ করিয়ে নিচ্ছেন মালিক মোঃ জুলহাস মিয়া।যেমন ছোট বাচ্ছা তেমনি
পারিশ্রমিক দিচ্ছেন কম।মজুরি বোর্ডের পারিশ্রমিক সর্বনিম্ন ৮৩০০ টাকা নির্ধারন করে দেওয়ার পরও তাদের পারিশ্রমিক দিচ্ছেন সর্বচ্চ ২৫০০-৩০০০ টাকা এসকল নানান বিষয় বিয়ে কারখানার মালিক মোঃ জুলহাস মিয়ার সাথে কথা বলতে গেলে সে হুমকির স্বরে চ্যালেঞ্জ করে ও সাংবাদিকদের পরিচয় পাওয়ার পর ফোন করে কয়েকজন লোক’কে ঘটনা স্হলে হাজির করেন এবং কঠোর ভাষায় সাংবাদিকদের গালাগাল করে হুমকি দিয়ে বলেন, আমার মাথা গরম আছে চলেযান,আর নয়তো
খারাপ হবে! তামার ব্যাপারে মোঃ জুলহাসকে জিজ্ঞেস করা হলে ওনি বলেন,এটা আমার ইচ্ছা।আমি এভাবেই আজ ১৯ বছর যাবৎ সামগ্রী বাজারজাত করে আসতেছি।অগ্নিকান্ড হলে সেইটা ফায়ার সার্ভিস দেখবে,আপনারা তো আসবেন না! নিম্নমানের চকেট,সুইচ,হুল্ডার ব্যবহারে অসুবিধা হবে কি না সে ব্যাপারে কথা হয় একজন দক্ষ ইলেক্ট্রিক মিশ্রীর সাথে,ওনি বলেন এই নিম্নমানের পন্যের কারনে যে কোন সময় অগ্নিকান্ডের ঘটনা সহ বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।